শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

মোটা হওয়ার লক্ষ না রেখে স্বাস্থ্যবান হওয়ার চেষ্টা করুন। মোটা হয়ে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবেন।

বিষয়টি নারী-পুরুষ ভেদে ভিন্ন ভাবে কাজ করে। উল্লেখ্য যে, আপনি যদি ১২-২১ বছরের কেউ হয়ে থাকেন তবে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনার শারীরিক বৃদ্ধির জন্য এটি দরকার। ভাল ভাবে খাওয়া দাওয়া করুন , ফল পাবেন।

অনেক ক্ষেত্রে মানুষের পরিপাক ক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্থ থাকে। যার ফলে খাবারের বেশিরভাগ অংশই মলের সাথে বেরিয়ে যায়। এক্ষেত্রে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে এর সমাধান করুন।

প্রাথমিকভাবে প্রচুর পরিশ্রম করুন। ব্যায়ামাগারে যান। এতে আপনার শরীরের শক্তি ক্ষয় বেশি হবে এবং খাওয়ার ইচ্ছা জাগবে। বেশি পরিমানে খেতে পারবেন। সাথে প্রচুর পরিমানে পানি খান। পরিশেষে পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমান। দিনে ন্যূনতম টানা ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। এবং রাতে খাওয়ার পর পরই ঘুমিয়ে যান।

যদি কঠোর পরিশ্রম করেন, কিন্তু কম পরিমানে খান, তবে আপনি নিজেই জানেন আপনার কি করতে হবে। পর্যাপ্ত খাওয়া-ঘুম আপনাকে স্বাস্থ্যবান করে তুলবে।

ভাববেন না যে মাছ মাংস ডিম দুধ এক্ষেত্রে ভাল কাজ করবে। সাধারণ শাকসবজি ও আমিষ জাতীয় খাবার খান। তবে দিনে একটি বা দুটি করে ডিম খাওয়ার চেষ্টা করুন। শরীর রোগ-মুক্ত রাখুন এবং দুশ্চিন্তামুক্ত থাকুন।

যদি নারী হয়ে থাকেন তবে gynecologist এর পরামর্শ নিন। অনেক মহিলা সংগঠন আছে, যা নারী ও শিশুর স্বাস্থ্য সচেতনতায় কাজ করেন। তাদের সাথে নিয়মিত ব্যায়্যাম ও অন্যান্য কাজে অংশ নিন । নারীদের মূল চালিকাশক্তি তাদের মানসিক বল। মানসিক অবস্থার উন্নয়নে এরা ব্যাপক ভূমিকা রাখে। এছাড়া নিজে সচ্ছল , চিন্তামুক্ত , ঝামেলা মুক্ত ও স্বাধীন জীবন-যাপনের চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, আপনি আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের মা।

প্রশ্নটি করেছেন সহজ উপায় জানতে । কিন্তু সহজ উপায় গুলোর ফলাফল খুবই ভয়ানক এবং অনেক গুলো কাজ করলেও পরবর্তীতে ব্যাপক সমস্যার মুখোমুখি হবেন।

এসব সহজ উপায় গুলোর মধ্যে উল্লেখ্য ওষুধ সেবন যা থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকুন। এসব ওষুধ শরীরের কোষ বিভাজনের জন্য দায়ী CDK এনজাইমের উচ্চ ক্ষরণ ঘটায়। কিন্তু ভাবুন, Nothing comes from nothing। আপনার শরীর তো আর পুষ্টি নিজে থেকে তৈরি করতে পারবে না। কোষ বিভাজনের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি না পাওয়ায় বিভাজন গুলো অস্বাভাবিক ও অস্থিতিশীল হতে পারে। যা পরবর্তীতে ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। এর মানে এই না যে খাওয়ার সাথে সাথে হবে । অনেকের সুফল লাভের কথা শুনে ভাবতে পারেন এটি কার্যকরী। কিন্তু ক্যান্সার সেলের mutation শুরু হলে তার ১০-১৫ বছর লেগে যেতে পারে পরিপূর্ণ ক্যান্সার ধারণ করতে। আপনি বুঝতেও পারবেন না যে ঠিক কোন কারণে হয়েছে


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ