বিজলি চমকান কেন বিস্তারিত জানতে চাই ?

https://proshnotori.com/785/ এই প্রশ্নটির উত্তর চাই ?


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Waruf

Call

যখন ভু-পৃষ্ঠের বিভিন্ন জলাশয়ের পানি বাষ্প হয়ে আকাশে উড়ে যায় তখন এই বাষ্প বায়ু মন্ডলের উর্দ্ধ আকাশে তাপ হারিয়ে শিশিরাংকে পৌছে শীতল হয়ে মেঘে পরিনত হয়। অন্যদিকে আমরা জানি যে ভূ-পৃষ্ঠ ঋনাত্মক চার্জের আধার। অর্থাৎ ইলেক্ট্রনের আধার। ফলে ভু-পৃষ্ঠের এই ঋনাত্মক চার্জের  আকর্ষন এর ফলে মেঘে স্থির বৈদ্যুতিক চার্জের সৃষ্টি হয়। এভাবে বৃহৎ দুই খন্ড মেঘের নিচের দিকে ধনাত্মক উপরের দিকে ঋনাত্মক চার্জ জমা হয় কারন আমরা জানি সমধর্মী চার্জ পরস্পরকে বিকর্ষন করে। এখন এই দুই মেঘের উপর নিচ বরারবর তীর্যক আকর্ষন শুরু হয় ফলে মেঘ প্রবল বেগে একে অপরের দিকে ধাবিত হয়। এই বেগের ফলে মেঘে মেঘে সংঘর্ষ হয়। যখন এই সংঘর্ষ হয় তখন সংঘর্ষের কারনে কিছুটা শব্দ উৎপন্ন হয় যদিও কিছুটা বলতে একে বারে কম নয়। বৃহত শব্দ বলা চলে। একই সাথে সংঘর্ষের ফলে ধনাত্মক ও ঋনাত্মক চার্জ পরস্পর অতি তীব্র ভোল্টের স্পার্ক সৃষ্টি করে বিদ্যুৎ ক্ষরন করে। বিদ্যুৎ বা ইলেক্ট্রনের এই ক্ষরন আগুনের স্পার্ক রুপে বিশাল ভোল্টের প্রবাহ কম্পন নিয়া বায়ু মন্ডল ভেদ করে ভূ-পৃষ্ঠের দিকে চলে আসে। তো যে মুহুর্তে বিদ্যুৎ স্পার্ক হয়ে প্রজ্জ্বলিত রুপে ক্ষরন হয় তখন বিশাল আলোর ঝলকানি সৃষ্টি হয় যা আমরা বিজলি চমকানো বলি। একই সাথে এই ক্ষরনের কম্পন ফ্রিকোয়েন্সি মেঘে মেঘে সংঘর্ষের কম্পন ফ্রিকোয়েন্সির সাথে অনুনাদ সৃষ্টি করে তীব্র শব্দ উৎপন্ন করে ক্ষরিত বিদ্যুৎ মায়ুমন্ডল ভেদ করে নিচে আসার সাথে বিভিন্ন স্তর পার হয়ে এই তীব্র শব্দ আমাদের কানে পৌছায়। এভাবে মেঘের গর্জন ও বিজলি চমকায়। 


আর হ্যা আপনার আরও একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছিনা। কেননা আপনি প্রশ্ন না করে অন্য সাইটের লিংক দিয়েছেন। অন্য সাইটে যেয়ে প্রশ্ন দেখে এসে তার উত্তর করার জন্য আমি নিয়োগ প্রাপ্ত নই। তাই দরকার আপনার, আপনাকে কষ্ট করে টাইপ করে দিতে হবে। 

এখানে আমার সাইটটি দেখতে পারেন । 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ