শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

নোট বিফর ইউ রীডঃ ২৫ বছরের নীচে কেউ যেন না পড়ে। সেন্সিটিভ কেস।

দুটো জিনিস দিলাম। আপনাকে মরতে হবে। জিনিস দুইটা হলো বন্দুক আর সিগারেট।

মরার জন্য কোনটা বাছবেন? সিগারেট? নাকি বন্দুক? আমি আত্মহত্যা না, হত্যার কথা বলছি। আমি আপনাকে হত্যা করব। কোনটা বাছবেন? বন্দুক? সাথে সাথে মরবেন। কোনো কষ্ট নাই। সঠিক সিদ্ধান্ত।

সিগারেট বাছবেন? আরে ভাই/দাদা, হত্যার কথা বলেছি, আত্মহত্যা না। সিগারেট গ্রহণ করবেন? ধীরে ধীরে মরবেন। ক্যান্সারে আক্রান্ত হবেন। জীবনটাই বিষাক্ত হয়ে যাবে!

এখন বলি। সিগারেট কিন্তু জঘন্য একটা বস্তু। একটা কাগজ, যার সিংহভাগ অংশের রঙ সাদা, একাংশের রঙ বাদামি। মোড়ানো থাকে, ভিতরে থাকে টোবেকো। আগুনে পোড়ান, বের হবে ধোঁয়া। টেনে নিন, শ্বাসনালী‌ দিয়ে যাবে। ফুসফুসে যাবে, ক্ষতি হবে। ক্যান্সার হবে, মৃত্যু হবে। কবর দেয়া হবে/দাহ করা হবে, একদিন সবাই ভুলে যাবে। লাভ কী ধূমপান করে? খেলাধুলা করুন। পানি খান। ধূমপান করে মরার চেয়ে কোকাকোলা খেয়ে দাঁত ফাটিয়ে দাঁতের জাত কিলানো অনেক বেশি ভালো। ধূমপান খেয়ে মরার চেয়ে অনুত্তম খাবার খেয়ে ওয়াশরুমে গিয়ে পাতলা মলত্যাগ করা ভালো। ধূমপান করে মরার চেয়ে বেত্রাঘাত খেয়ে মরা ভালো। ধূমপানের মৃত্যু বেত্রাঘাতের মৃত্যুর চাইতে জঘন্য। আপনার মা-বাবা, ভাই-বোন, সন্তান-সন্তুতি, স্ত্রী আছে। তাদের কে দেখবে? আগে ১০-১৫ দিন নিজেকে এর থেকে দূরে রাখুন। এরপর ২-১ দিন না হয়ে খেলেন। এরপর ২-৩ মাস দূরে থাকুন। যদি স্মৃতি হারিয়ে ফেলেন, তবে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, পরিবারের জন্য নয়। আপনি বন্দুক, সিগারেট আর জীবন— এই তিনটার যেকোনো একটা বেছে নিন।

হয় বাঁচার মতো বাঁচো, নয় মরার মতো মরো!– দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ