Waruf

Call

আমার মনে হয় আপনি খুব বেশি শিক্ষিত না। আমার অভিজ্ঞতায়, আমার দেখা যা রয়েছে সেই আলোকে বলছি, জীবনে একটা সময় থাকে যেমন ক্লাস ৬ থেকে ইন্টার পর্যন্ত। ছেলেরা কোন কাজ করতে চাইনা, লজ্জা পাই। সবায় খেলছে, আড্ডা বাজি করছে , পাশের বাড়ির বান্ধবিদের সাথে গল্প করছে, আর আমি কিনা কাজ করতে যাব? লজ্জা লাগে। ইন্টার ফাস্ট ইয়ারে নতুন ভরা যৌবনে বিষয়টা বেশি কাজ করে। মনে মনে মেয়েদের প্রতি আসক্তি আসে, তাই কাজকে ছোট ও লজ্জার মনে হয়। এরপর অনার্স জীবনের ফাস্ট ইয়ারও এটি প্রবল থাকে। প্রচুর প্রেম আসে, মেয়েদের বাস্তব মন, বাস্তব চাওয়া সম্পর্কে অভিজ্ঞতা শুরু হয়। এই অভিজ্ঞতা থেকে থার্ড ইয়ার, বিশেষ করে ফাইনাল ইয়ারের সময় কিছু মানুষ পূর্বের মত থেকে গেলেও অধিকাংশ মানুষ জ্ঞানী হয়ে ওঠে। কাজকে লজ্জা পায়না। বরং সে ভাবে, ইস বাড়ি বাবা মা কিছু করতে বললে করতাম। তখন দেখবেন নিজেই কাজ করার কিছু খুজছেন। অলস বসতে ভাল লাগেনা। মাস্টার্স পর্বে এই শিক্ষাটা ভাল হয়। যে বান্ধবী গুলা তখনও টিকে থাকে তাদের সাথে বসে কাজ করার আলোচনা করতে ইচ্ছা করে। প্রেমিকা হলেত বলেই ফেলি কিছু একটা জুটিয়ে নিয়ে তোমার কথা বাসায় বলব। এভাবে বাস্তবতা আসে, লজ্জা চলে যায়। যেকোন কাজের চাহিদা বাড়ে। তবে এই সময় একটু ভাল চাকরিতে নজর থাকে। এরপর মাস্টার শেষে চাকরী যুদ্ধে হতাশা এলে বাস্তবতা শুরু হয়। লোকে কাজের কথা বললে, মনে হয় কাজই জীবন। ছোট কাজে লজ্জ্বা আসেনা। কারন এসময় যারা পাশে থাকে তারা সর্বদায় বলবে যে, কিছু একটা শুরু করলে আসতে আসতে তা বাড়বে, সম্মান আসবে। কিন্তু বেকার থাকার অভিশাপ লজ্জায় ফেলে। জীবনের এই বাস্তব শিক্ষা আপনি এখনো পাননি তাই লজ্জ্বা লাগছে। কিছুদিন পর ঠিক হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Robi2424

Call

অামি পাচ্ছি বলেই প্রশ্ন করলাম। অনেক ছোট জবে ইন্টারভিউ দিলে বলে ওভার কোয়ালিফাইড। অার অামি অত শিক্ষিত না কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে বিবিএ গ্রাজুয়েট হলাম এর অাগের মাসে জানুয়ারিতে ব্যাংকে ইন্টার্নশিপ করেছি। একটা ব্যাংকর অফিসে জয়েন করার কথা থাকলেও করোনায় সেই অফিস বন্ধ থাকায় হচ্ছে না। এখন অলস বসে থাকতে বিরক্ত লাগছে তাই চিন্তা করছি সেলসম্যান জব হলেও করবো তাতে টাইম পাসও হলো টাকাও অাসলো

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ