উঃ লক্ষ লক্ষ বছর পূর্বে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সূর্যদেব বিবস্বানকে ভগবদ্গীতা | জানান, তখন অর্জুনও কোনাে অন্যরূপে সেখানে উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু ভগবানের সঙ্গে অর্জুনের পার্থক্য হচ্ছে যে অর্জুন তা ভুলে গেছেন কিন্তু ভগবান ভুলেন নি।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
শ্রীকৃষ্ণ এবং বিষ্ণুর মধ্যে তুতঃ কোন পার্থক্য নেই। তবে শ্রীকৃষ্ণ গোলক বৃন্দাবনে থাকেন এবং শ্রীবিষ্ণু বৈকুণ্ঠধামে বিরাজ করেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণরূপে গােলক বৃন্দাবনে মাধুৰ্য্যরস আস্বাদন করে থাকেন এবং তিনিই বৈকুণ্ঠে...
শ্রীকৃষ্ণের জন্ম-কর্ম দিব্য, শ্রীকৃষ্ণ ত্রিগুণাতীত তাঁকে কর্মফল ভোগ করতে হয় না। শ্রীকৃষ্ণ স্ব-ইচ্ছায় জীব উদ্ধারের জন্য এই জগতে আবির্ভূত হন। কিন্তু জীবের জন্য তার অজ্ঞানতাবশতঃ হয়ে থাকে, সে তার...
অর্জুন শ্রীকৃষ্ণের কাছে আত্মসমর্পণ করে বলেছিলেন- “আমি কিংকর্তব্য বিমূঢ় হয়েছি। আমার কিসে শ্রেয়ঃ লাভ হয় তা আমি বুঝি না। তাই আপনি কৃপা করে আমাকে শিক্ষা দিন-আমি এখন সর্বতােভাবে আপনার...
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে ভর্থনা করে বলেছিলেন-“অর্জুন তুমি পণ্ডিতের মত কথা বলছ অথচ যে বিষয়ে শোক করা উচিত নয়, সে বিষয়ে শােক করছ। যারা যথার্থ পণ্ডিত তারা কখনােই জীবিত বা...
ভগবান কর্ম না করলে তার অনুবর্তী হয়ে সমস্ত মানুষ কর্ম ত্যাগ করবে – এইভাবে তারা উচ্ছন্নে যাবে। সেজন্য তাদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য ভগবান স্বয়ং কর্ম করে থাকেন।
যেহেতু ভগবান এইসমস্ত মহর্ষি এবং দেবতাদের আবির্ভাবের আগে থেকেই আছেন এবং তিনি সবাইয়ের সৃষ্টির আদিকারণ তাই দেবতারা এবং মহর্ষিরা ভগবানের উৎপত্তি সম্বন্ধে অবগত হতে পারেন না। জাগ্রত চেতনা
শাস্ত্রে উল্লেখ াছে যে,সকল প্রকার সংকর্মনিরত পণ্যবান কর্মীর তুলনায় চিলান্বেষী জ্ঞানী ব্যক্তি শ্রীহরির প্রিয়। ঐ সকল স্রাণী ব্যক্তির মধ্যে যারা অপেক্ষাকৃত উন্নত এবং যারা তাদের জ্ঞানের মাধ্যমে মুক্তির সুর লাভ...
2 Answers
1976 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ