উদাহরণ স্বরূপঃ

আমার জন্ম নিবন্ধন সনদে আমার নামঃ কায়সার ইসলাম

পিতার নামঃ রমিজ উদ্দিন

মাতার নামঃ কুলসুম বেগম

জন্ম তারিখঃ ০৫-০১-২০০০ খ্রিষ্টাব্দ

 

ভোটার নিবন্ধন ফর্মে - নামঃ কায়সার ইসলাম মীঠু

পিতার নামঃ কায়সার উদ্দিন সরকার

মাতার নামঃ কুলসুম ভূঁইয়া

জন্ম তারিখঃ ২৪-০৫-২০০০ খ্রিষ্টাব্দ 

এই সামঞ্জস্যতা রেখে ফর্ম পূরণ করি তাহলে কী কোন সমস্যা হবে?


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Jamiar

Call

অবশ্যই শতভাগ সমস্যার সম্মুখীন হবেন। এতে করে আপনার জন্মনিবন্ধন পত্র বাতিল হবে বা ভোটার আইডি কার্ড গ্রহন যোগ্য হবে না যেকোন কাজে। তাছাড়া ভোটার ফরম পূরন করে জমা দিলে সাথে ssc সার্টিফিকেট বা জন্মনিবন্ধন পত্রের কপি লাগবে যেনো সব তথ্য সব যায়গায় মিল থাকে।যাতে করে পরবর্তীতে কোন চাকরি বা জমি জমা নিয়ে বা যেকোন সমস্যার সম্মুখীন না হয়।

ভাই যদি আপনি দুইটা পত্রে দুই রকম সম্পূর্ন তথ্য আলাদা করেন তাহলে আপনার সঠিক তথ্য যাচাইকরা সম্ভব হবে না সরকারের ক্ষেত্রে হোক বা যেকোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ হোক না কেন।

তাই ভোটার আইডি কার্ড, জন্মনিবন্ধন পত্র,দক্ষতার সার্টিফিকেট, লেখাপড়া সার্টিফিকেট সব গুলোতেই আপনার সম্পর্কৃত সকল তথ্যগুলো একই থাকা বাঞ্চনীয়। যা প্রতেকটি ছাত্র /ছাত্রী, ও দেশের মানুষের এই তথ্য গুলো সামঞ্জস্য রাখা উচিৎ যাতে করে ভবিষ্যৎ এ কোন ঝামেলা না হয়।

আপনি তো উক্ত দুইটি পত্রে সম্পূর্ন আলাদা আলাদা তথ্য দিতে চাচ্ছেন কিন্তু যাদের সামান্য একটি ভুল বা নামের আ কার বা ই কার বা নামের টাইটেল ভুল আসলে তা সার্টিফিকেট বা জন্মনিবন্ধন পত্রে দেখে আবার ভোটার আইডি সংশোধন করে নেয় যাতে কোন সমস্যা না হয়। 

সেক্ষেত্রে আপনার কখনোই উচিৎ হবে না এই তথ্য গুলো সম্পূর্ন আলাদা করা।

আশা করি বুঝতে পারছেন।

ধন্যবাদ। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ