Jamiar

Call

ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য। না নিয়মিত মাসিক হলে প্রেগন্যান্সি থাকার কোণ সম্ভাবনা থাকবে না। অর্থাৎ যদি কোণ মেয়ে মিলন করে এবং মিলনের পর ওনার মাসিক নিয়মিত মাসিক হয় সেক্ষেত্রে ওনার প্রেগন্যান্সি থাকার বা প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। কারন কোণ নারী প্রেগন্যান্ট হলে তার মাসিক বন্ধ থাকে তার ডেলিভারি না হওয়া পর্যন্ত । তাছাড়া পুরুষ মিলন ব্যতীত কোন নারী অযথাই প্রেগন্যান্ট হবে না। কাজেই যে নারীর মিলনের পর নিয়মিত মাসিক হয় তাহলে সে প্রেগন্যান্ট থাকার সম্ভাবনা থাকে না বা সে প্রেগন্যান্ট না । 

আসলে    নারীদের প্রতিমাসেই ডিম্বশয়ে একটি করে ডিম্ব তৈরি হয়। আর এই ডিম্বটি নিষিক্ত হওয়ার জন্য ফিলুপিউন টিউবে দিয়ে জরায়ুতে এসে ১২-২৪ ঘন্টা কারো ক্ষেত্রে ৩৩-৩৬ ঘন্টা অপেক্ষা করে এর মাঝে পুরুষের শুক্রানু ডিম্বানু সাথে মিলিত না হলে ডিম্বটি নষ্ট হয়ে যায় এবং নির্দিষ্ট সময়ে যোনি পথদাড়া বেড়িয়ে আশে  যাকে রক্ত হিসাবে যাকে মাসিক বা ঋরুস্রাব বা পিরিয়ড ও ইত্যাদি নামে চিনি আর এই মাসিক বা ঋরুস্রাব বা পিরিয়ড নিয়মিত ভাবে হলে সে নারী প্রেগন্যন্ট থাকার সম্ভাবনা থাকে না 

আর ঐ ডিম্বাণুর সাথে কোণ পুরুষের শুক্রানুর সাথে মিলিত হয় সেক্ষেত্রে ওই নারী প্রেগন্যান্ট হবে আর সে প্রেগন্যান্ট হলেই তার ডিম্বপাত হওয়া বন্ধ হবে ফলে তার মাসিক বন্ধ থাকবে ডেলিভারি না হওয়া পর্যন্ত । তাই কোন নারীর মাসিক নিয়মিত হলে বা মিলনের পর তার মাসিক হলে সে প্রেগন্যান্ট না বা তার প্রেগন্যন্সি থাকার কোণ চাঞ্চ থাকে না। আসা করি বুঝতে পারছেন। পরবর্তীতে আপনার কোণ সমস্যা হলে বা কোন কিছু জানার থাকলে আমাদের বিস্ময় আনসারে জানাবেন বা আমাকে কল করুন আসা করি আমি চেষ্টা করবো আপনাকে পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতে ।ধন্যবাদ বিস্ময়ের সাথেই থাকুন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ