শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
midzoshim58

Call

রসারন পেলেফেল আসবে ।কিন্তু খালি সৃজশীলর থাকলে তার ফেল আসবে ।টীক চীহ্ন থাকলে পাশ আসবে শুধো

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

লিখিততে হলে ফেল আর এমসিকিউ হলে পাস..... লিখিততে পাস করার জন্য ১৭ লাগবে আর এমসিকিউ এ ৯ হলেই পাস হবে।  তবে দুই পত্র মিলেই যদি এই রকম মার্কস আসে তাহলেও পাস করবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রসায়নে যদি আপনি MCQ যেকোনো এক পত্রে যদি ১৩ পান তাহলে পাস করবেন। আবার যদি রসায়ন ১ম ও ২য় পত্র মিলে MCQ ১৩ পান তাহলে পাস করবেন না। এক্ষেত্রে পাস করিয়েও দেবে না। আবার যদি আপনি CQ বুঝিয়ে থাকেন তাহলে আপনি কোনোভাবেই পাস করতে পারবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RukonSaheb

Call

এক শিক্ষার্থীর রিট আবেদনের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি কাজী রেজাউল হক ও এবিএম আলতাফ হোসেনের বেঞ্চ গত ২৯ জানুয়ারি এ রায় দেয়, যার পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি বুধবার প্রকাশিত হয়েছে।

রায়ে এইচএসসির পদার্থ বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান ও রসায়নে নৈর্ব্যত্তিক, সৃজনশীল ও ব্যবহারিকে আলাদাভাবে পাসের বিধানকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

গত বছরবিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষার্থী তাসনীম রাইসার আবেদনে হাই কোর্টের এই রায় আসে।   

তার আইনজীবী শাহ মোহাম্মদ আহসানুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “কোনো গেজেট প্রকাশ ছাড়াই অন্যান্য বিষয়েও একই নিয়ম চালু করায় অন্য বিষয়গুলো নিয়ে কেউ আদালতে এলে তারাও এ রায়ের সুবিধা পাবেন।”

রিট আবেদনকারী ২০১১ সালে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ অর্জন করেন। পরে ২০১৩ সালে ঢাকা সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। ২০১৩ সালের ৩ অগাস্ট তার এই পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়।

রাইসা সব বিষয়ে জিপিএ-৫ প্রত্যাশা করলেও প্রকাশিত ফলে দেখা যায়, তিনি বাংলা, জীব বিজ্ঞান, গণিতে এ প্লাস পেয়েছেন এবং ইংরেজি ও পদার্থ বিজ্ঞানে এ গ্রেড এবং রসায়নে এফ গ্রেড পেয়েছেন।

পরে ৪ অগাস্ট তিনি তার ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেন। কিন্তু পুননিরীক্ষা ছাড়াই পুনঃগণনা করে তার ফল পরিবর্তন হয়নি বলে টেলিটকের মাধ্যমে তাকে জানানো হয়।

রায়ের বলা হয়, “এখানে দেখা যায়, রিটকারী রসায়নের অন্য পার্টগুলোতে উত্তীর্ণ হলেও ব্যবহারিকে প্রয়োজনীয় নম্বর অর্জনে ব্যর্থ হয়েছেন। আমাদের মত হচ্ছে, নৈর্ব্যত্তিক, সৃজনশীল ও ব্যবহারিকে পাস করার বিধানকে আইন সমর্থন করে না। এ কারণে তাকে পাস বলে বিবেচনা করা উচিত।”

“পুনঃগণনার পরিবর্তে পুনঃনিরীক্ষা করা যাবে না বলে যে বিধানের কথা বলা হচ্ছে সেটার গেজেট করা হয়নি। অথচ এ ধরনের বিধান করতে হলে গেজেট করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।’

রিট আবেদনে বলা হয়, ২০১৩ সালের ওই পরীক্ষার ২৪ হাজার শিক্ষার্থী তাদের ৮৫ হাজার উত্তরপত্র মূল্যায়নের আবেদন করেন। পুনঃগননায় যাদের ৫২৬ জনের ফল বদলে যায়।

রায়ে বলা হয়, “একজন শিক্ষার্থীও দেশের নাগরিক। তাদের উত্তরপত্র যথাযথভাবে নিরীক্ষার প্রত্যাশা আইনসম্মত। যখন তারা নিশ্চিত থাকেন যে, তারা পরীক্ষা পাস করার মতো ভালো করেছেন, সেক্ষেত্রে এক বা একাধিক বিষয়ে ফেল তাদের পুরো ভবিষ্যতকে বিপদাপন্ন করে তোলে।”

“এই (মামলার) ক্ষেত্রে আবেদনকারী এসএসসিতে ‘এ’ প্লাস পেয়েছেন। এইচএসসিতেও একই ফল প্রত্যাশা করেছেন। এই অবস্থায় যেখানে পুনঃনিরীক্ষার বিষয়ে বিধিতে কিছু বলা নেই, সেখানে তার অনুকূলে সিদ্ধান্ত নেয়া যেতে পারে। উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষায় অস্বীকৃতি যুক্তিসঙ্গত হওয়া উচিত।”

“উত্তরপত্রের পুনঃনিরীক্ষার কোনো বিধান না থাকায় রিটকারীর পক্ষেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষায় অস্বীকৃতি অবৈধভাবে করা হয়েছে,” বলেছে আদালত।

রায়ে আরো বলা হয়, “যেহেতু আলাদাভাবে পাস করতে হবে বলে কোনো গেজেট করার বিধান নেই এবং কেবল ব্যবহারিকে ফেল করেছেন বলে তাকে ফেল বলা হচ্ছে; সে কারণে তিনি (রিটকারী) সকল বিষয়ে পাস করেছেন বলে ধরে নেয়া হবে। এখন তিনি চাইলে পুনঃনীরিক্ষার জন্য আবেদনও করতে পারেন।” সূত্র: বিডি নিউজ ২৪ ডট কম

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ