ইসলামে মেয়েদের যৌনি চোষা তো দুরের কথা গোপনাঙ্গ দেখাই পাপ.এতে চোখের জ্যোতি নষ্ট হয়. আর যৌনিতে মুখ লাগালে সেখান থেকে রোগ জীবানু শরীরে প্রবেশ করতে পারে.তাই ভুল করে এই কাজটি করবেন না

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

৷ মদিনার ইহুদিদের মধ্যে একটা কুসংস্কার এই ছিল যে, কেউ যদি তার স্ত্রীর সাথে পেছন দিক থেকে যোনিপথে সঙ্গম করত তবে বিশ্বাস করা হতো যে এর ফলে ট্যারা চোখবিশিষ্ট সন্তানের জন্ম হবে। মদিনার আনসাররা ইসলামপূর্ব যুগে ইহুদিদের দ্বারা যথেষ্ট প্রভাবিত ছিল। ফলে আনসারগণও এই কুসংস্কারে আচ্ছন্ন ছিলেন। মক্কাবাসিদের ভেতর এই কুসংস্কার ছিল না। মক্কার মুহাজিররা হিজরত করে মদিনায় আসার পর, জনৈক মুহাজির যখন তার আনসার স্ত্রীর সাথে পেছন দিক থেকে সঙ্গম করতে গেলেন, তখন এক বিপত্তি দেখা দিল। আনসার স্ত্রী এই পদ্ধতিকে ভুল মনে করে জানিয়ে দিলেন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর অনুমতি ব্যতিত এই কাজ তিনি কিছুতেই করবেন না। ফলে ঘটনাটি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পর্যন্ত পৌঁছে গেল। এ প্রসঙ্গেই কুরআনের আয়াত (২:২২৩) নাযিল হয়, যেখানে বুঝানো হচ্ছে- সামনে বা পেছনে যেদিক দিয়েই যোনিপথে গমন করা হোক না কেন, তাতে কোন সমস্যা নেই। শস্যক্ষেত্রে যেদিক দিয়ে বা যেভাবেই গমন করা হোক না কেন তাতে শস্য উত্পাদনে যেমন কোন সমস্যা হয় না, তেমনি স্বামী তার স্ত্রীর যোনিপথে যেদিক দিয়েই গমন করুক না কেন তাতে সন্তান উত্পাদনে কোন সমস্যা হয় না এবং এর সাথে ট্যারা চোখবিশিষ্ট সন্তান হবার কোন সম্পর্ক নেই। বিস্তারিত তাফসির পড়ে দেখতে পারেন। আরেকটা বিষয় হচ্ছে পায়ুপথে গমন (Anal Sex) করা হারাম। কাজেই এই আয়াতের উদ্দেশ্য ইহুদিদের প্রচারিত একটি কুসংস্কারের মূলোত্পাটন, স্ত্রীর সুবিধা অসুবিধার প্রতি লক্ষ না রেখে যখন তখন অবাধ যৌনাচারের অনুমোদন নয়। যারা মনে করেন কুরআনে ইহুদি খৃষ্টানদের কিতাব থেকে ধার করা হয়েছে বা মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইহুদি খৃষ্টানদের থেকে শুনে শুনে কুরআন রচনা করেছেন, এই আয়াত তাদের জন্য বেশ অস্বস্তিকর বটে! প্রকৃত মুক্তচিন্তার অধিকারীদের বরং এই আয়াতের প্রশংসা করার কথা ছিল, কিন্তু প্রশাংসার যোগ্য আয়াতটিকে সমালোচনার লক্ষ্যবস্তু বানানো হয়েছে। দয়া করে ভুল ব্যখ্যা করবেন না৷ শস্যক্ষেত্র বলতে এখানে বুঝানো হয়েছে সন্তান উৎপাদনের উৎস৷ ইসলামে গোপনাঙ্গ চোষণ সম্পর্কে হাদিসে কোন সঠিক ব্যাখ্যা নেই৷ কিন্তু আলেমরা এটিকে হারাম বলেছেন কারন নাপাক জায়গায় মুখ দিলে মানুযের মুখ আপবিএ হয়। যা ইসলামে সম্পৃণ নিষিদ্ধ৷ আর মানুষের বীর্য বা কামরস সম্পূর্ন নাপাক ৷এখানে মুখ দেবার পর এই নাপাক মুখ দিয়ে আপনি আল্লাহর নাম কিভাবে নিবেন???????সুতরাং এটি একটি কুরুচিপূর্ন ও জঘন্য কাজ৷ ধন্যবাদ৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

শরীয়ত মোতাবেক বিয়ে করা স্বামী-স্ত্রীর গোপনীয়তার ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক কোন হস্তক্ষেপ করেন না। তারা নিজেদের শারীরিক সুখের ব্যাপারে কি করবে না করবে সেটা তাদের একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে অস্বাস্থ্যকর যৌনকর্ম ইসলামে নিষিদ্ধ। যেমন পায়ুপথে যৌনমিলনে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে ঝুঁকির সম্ভাবনা পাওয়া গেছে, ইসলামে অনেক আগে থেকেই নিজের স্ত্রীর সাথেও পায়ুপথে যৌনমিলনে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। যৌনাঙ্গে মুখ দেওয়া হারাম না হালাল সেটা নিয়ে অনেক মতপার্থক্য আছে। একদল মনে করেন, যে মুখ দিয়ে আল্লাহ ও রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর পবিত্র নাম নেওয়া হয় সে মুখ অন্য কোন অপবিত্র স্থানে দেওয়া ঠিক না। আবার আরেক দল মনে করে যৌনমিলনে নিজের জীবনসঙ্গীকে চরম সুখ দেওয়া ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে প্রত্যেক নর-নারীর কর্তব্য। এমতাবস্থায় যৌনাঙ্গে মুখ দিয়ে যদি যৌনসুখ বাড়ানো সম্ভব হয় তবে তা নিশ্চয়ই দোষের কিছু হবে না। তাছাড়া যৌনমিলন করলে শুধু মুখ না, মানুষের শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গই অপবিত্র হয়ে যায়। ফরজ গোসলের মাধ্যমে সারা দেহের প্রতিটি অঙ্গের পবিত্রতা ফিরে আসে। তবে চর্মরোগজনিত কোন সমস্যা থাকলে যৌনাঙ্গে মুখ দেওয়া থেকে বিরত থাকা-ই ভাল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

হজরত আয়েশা রাঃ বলেছেন আমি

কখনো রাসূল সঃ সতর দেখিনি, তিনি ও 

আমার সতর দেখেন নি

হাদিস শরিফে এটাও আছে, গোপনাঙ্গ দেখলে

চোখের জোতি কমে যায়।

কিছু কিছু ইসলামি চিন্তাবিদের মতে এটা মাকরূহ, কারণ গোপনাঙ্গ চোষন এর মাধ্যমে স্বামীর লিঙ্গ থেকে স্ত্রীর মুখে বা স্ত্রীর যোনি থেকে স্বামীর মুখে নাপাক তরল যাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয় । অন্যান্য ইসলামি চিন্তাবিদরা জোর দিয়ে বলেছেন গোপনাঙ্গ চোষন নিষিদ্ধ বলা যায় এমন দলিল কোথাও পাওয়া যায়নি। 

স্বামী অথবা স্ত্রীর গোপনাঙ্গ মানব দেহের অন্য অঙ্গের মতই বিবেচনা করা হয় (যেমন স্তন অথবা ঠোট)। অন্যদিকে মুখ হচ্ছে শরীরের সর্বাপেক্ষা পবিত্র অঙ্গ। তাই ইসলামিক চিন্তাবিদগন সতর্ক করে দিয়েছেন কোন ভাবেই মনি অথবা মজি (প্রাক-মিলন-তরল অথবা বীর্য) যেন মুখের ভিতর না যায়। এ তরল মুখে যাবার সম্ভাবনা প্রচুর। তাই এই  চোষন ক্রিয়াকে মাকরুহ্ বলেছেন অনেকে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি বিস্তারিত জানতে www.islamergolpo.com/ সাইটে যান এবং ইসলামের আলোকে জানুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ