শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Junait

Call

ভাগ্যর উপর সবকিছুই নির্ভর করে।  ভাগ্যর উপর

নির্ভর বলতে এটা বোঝায় না যে "আপনি শুধু ভাগ্যর

উপর নির্ভর করে অলসতা করে ভাগ্যর উপর সব কিছু

ছেড়ে দবেন।"

ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে... মানুষ নিজের ভাগ্য

নিজে গড়ে... অর্থ্যাৎ আপনি যেমন কাজ করবেন

তেমন ভাগ্য লাভ করবেন। আল্লাহ নিশ্চয় ভালো কাজের

জন্য ভালো ভাগ্য, মন্দ কাজের জন্য দুর্ভাগ্য নির্ধারন

করেন। পরিশ্রমই সোভাগ্যর প্রসুতি...  এ বিষয়টি অবশ্যই

মাথায় রাখতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Robiulkhan

Call

উবাদাহ ইবনু সামেত রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: “আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি: “আল্লাহ তা‘আলা সর্বপ্রথম যা সৃষ্টি করেছেন কলম[1], তিনি বলেন: লেখ। সে বলল: হে আমার রব, কি লিখব? তিনি বলেন: কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক জিনিসের তাকদির লিখ”। [আবূ দাউদ ও আহমদ] হাদিসটি সহিহ লি গায়রিহি। আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামবলেছেন: “বনি আদমের নিকট মান্নত কোন জিনিস নিয়ে আসে না যা আমি তার জন্য নির্ধারণ করি নি, কিন্তু তাকদির তাকে পেয়ে বসে[1], আমি তার জন্য নির্ধারণ করে রেখেছি এর দ্বারা কৃপণ থেকে সম্পদ বের করব”। [বুখারি ও মুসলিম] হাদিসটি সহিহ। [1] অর্থাৎ কখনও কখনও মানুষ মান্নত দ্বারা কোন জিনিস পায়, এটা আসলে মান্নতের মাধ্যমে পাওয়া নয়; বরং এটাই আমি তার তাকদীরে লিখেছি। কিন্তু সে যেহেতু আল্লাহর জন্য কিছু দিতে চায় না, কৃপণতা করে, তখন সে মনে মান্নতের মাধ্যমে পাওয়া যাবে, আর এভাবে মান্নত করার কারণে আল্লাহ তা‘আলা এর মাধ্যমে কিছু জিনিস তার থেকে বের করে আনেন। [সম্পাদক] [1] সর্বপ্রথম সৃষ্টি কি? তা নির্ধারণে কয়েকটি মত রয়েছে। এ হাদীস থেকে বাহ্যতঃ বোঝা যায় যে, কলম- ই প্রথম সৃষ্টি। অন্য হাদীস থেকে বোঝা যায় যে, আরশ প্রথম সৃষ্টি। আবার কোনো কোনো হাদীস থেকে বুঝা যায় যে, পানিই প্রথম সৃষ্টি। অধিকাংশ সত্যনিষ্ঠ আলেম আরশকেই সর্বপ্রথম সৃষ্টি হিসেবে মনে করে থাকেন। তারা অন্যান্য সৃষ্টি যেমন কলম ও পানি সেগুলোকে প্রাথমিক সৃষ্ট বিষয় বলে সামঞ্জস্য বিধান করে থাকেন। তবে সর্বপ্রথম সৃষ্টি হচ্ছে আরশ। [সম্পাদক]

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ