শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

বেশি বেশি করে ইংরেজি পড়তে হবে এবং লেখতে হবে তা হলে ভালো হবে। ইংরেজি কে ভয় করলে হবে না না পারলে বড়দের কাছে জেনেনিতে হবে। ভালো থাকুন, বেশি পড়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Practice makes a man perfect. ইংরেজি তে এক্সপার্ট হতে হলে প্রথমত প্রয়োজনীয় বিষয় বা টপিক গুলো সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান রাখতে হবে ।যেমন transformation,voice,changing sentence,parts of speech ইত্যাদি ।এ সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে ইংরেজি বলার এবং লেখার জন্য সুবিধা থাকবে ।আর বেশি বেশি ইংরেজি গল্প বা অনুচ্ছেন অথবা প্রতিদিন অবসর সময়ে ইংরেজি পেপার হাতে বসে পড়ুন এবং একটা ডিকশনারি হতে নিন আর ইংরেজি শিখুন ।আর চাইলে ইংরেজি মুভিগুলোও দেখতে পারেন ।প্রথমেই বলছিলাম চর্চা আর শেখার ইচ্ছা ছাড়া কিছুই সম্ভব না ।তাই চেষ্টা করুন প্রতিদিন নতুন নতুন শব্দার্থ জানতে ।চাইলে প্রতিদিন কিছু করে translation করতে পারেন ।আশা করি ইংরেজিতে দুর্বলতা লাঘব হবে ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রতিদিন অন্তত ৩০টা বিষয় ভিত্তিক ইংরেজি বাক্য বাংলা অর্থ সহ মুখস্থ শিখুন এবং সারাদিন ওই বাক্য গুলো বিভিন্ন ভাবে প্রয়োগ করুন । এভবে টানা ৩০ দিন চালিয়ে যান , দেখবেন আপনি অতি দ্রুত ইংরেজিতে কথা বলতে পারবেন । আপনাকে গ্রামারের নিয়ম ধরে ইংরেজি বলতে হবে না , ১০০০ ইংরেজি বাক্য শিখার পর গ্রামারের নিয়ম আপনার মাথা থেকে অটোমেটিক বের হবে ।এছাড়া অক্সফোর্ড ডিকশনারি থেকে প্রতিদিন নতুন ওয়ার্ড শিখুন। আশা করি একমাসেই আপনি খুব ভাল অনর্গল ইংরেজি বলতে পারবেন। আপনি ইংরেজি কোর্স করে নিতে পারেন। শুধু কোর্স করলেই হবেনা আপনাকে ইংরেজি চর্চা করতে হবে । প্রতিদিন ইংরেজি শিখুন অন্যদের সাথে শেয়ার করুন । কোন বন্ধু যদি থাকে তাহলে তার হেল্প নিন । এবং তার সাথে ইংরেজি চর্চা করুন । অনলাইনে অনেক ওয়েব সাইট আছে সেখান থেকে শিখতে পারেন । আমি আর আমার বন্ধু দুজনে ইংরেজি প্যাকটিস করি ফেইসবুকে । আপনার যদি থাকে কোন ফেন্ড । তাহলে সেভাবেই চর্চা করবেন ভালো হবে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
tofikul

Call

প্রথমেই বলে নিচ্ছি এটা একটু লম্বা পোস্ট।

রাতারাতি ভাল ইংরেজি শিখার জন্য কোনো কেরামতি

উপায় আমার জানা নেই।

ইংরেজি আসলে কি? আমরা “ইংরেজি” “ইংরেজি”

বলে চিল্লাচিল্লি করতে করতে একসময় ভুলে যাই

যে এটা আসলে একটা ভাষা। অনেক গ্রামার বইতে

“+” “=” ইত্যাদি চিনহ দিয়ে এমন অবস্থা করে যে

প্রথম নজরে গণিতের বই বলে ভুল হয়।

যেকোনো ভাষা শিখার সবচেয়ে সহজ ও

কার্যকরী উপায় হচ্ছে ওই ভাষার দেশে

জন্মগ্রহণ করা তবে আমাদেরকে যেহেতু

বাংলাদেশে বসে ইংরেজি শিখতে হবে তাই

আমাদের কাজ হবে বিদেশকেই আমাদের কাছে

টেনে আনা। এটা আবার কিভাবে সম্ভব? খুব সহজ।

ওই দেশের বাচ্চারা ইংরেজি শিখে কথা বলে, কথা

শুনে, বই পড়ে। কথা না বললেও আমরা তো

অনায়াসেই ইংরেজি শোনা ও পড়ার চেষ্টা করতে

পারি।

কোনো ভাষা ভালভাবে শিখতে হলে অবশ্যই ওই

ভাষার বই পড়তে হবে। এজন্য আমাদের ইংরেজি

পাঠ্যবই শুধু যথেষ্ট না। আমার এই কথা শুনে আবার

দমে যেও না, আগে দেখ আমি কি বলি।

আমার বাসায় আপু এক শেল্ফভর্তি ইংরেজি গল্পের

বই কিনে রেখেছিল। আমি ওগুলো ভয়ে

ছুয়েও দেখতাম না। কিন্তু বাংলা হ্যারি পটার পড়ে এত

ভাল লেগেছিল যে একদিন সাহস করে এর মূল

ইংরেজি বইটা ধরলাম, কেমন লাগে দেখার জন্য।

আমার ক্লাস সিক্স-সেভেনের ইংরেজি জ্ঞান

দিয়ে যেটুকু অর্থ উদ্ধার করতে পারলাম তাতেই

অনেক ভাল লাগল। সিংহভাগ শব্দের অর্থ জানি না, বার

বার ডিকশনারি ধরতেও ইচ্ছা করে না। কোনো

কিছুর তোয়াক্কা না করে আমি আমার মত করে

পড়ে যেতে থাকলাম।

তোমাদের অনেকের মাঝে আমার মত অনীহা,

ভয় থাকতে পারে। এসব তোয়াক্কা না করে

ইংরেজি বই পড়া শুরু কর। বুঝতে পার না তো দুনিয়া

উল্টে যাবে না। পড়তে ভাল লাগলে পড়, নইলে

খামখা এই মানসিক নির্যাতন সহ্য না করে অন্য বই ধর।

এতটুকু বলার পর ধরে নিলাম তুমি ইংরেজি বই পড়তে

চাও। তাহলে কিভাবে এগবে? এখন যা বলব তা আমার

নিজের অভিজ্ঞতা থেকে, তোমরা তোমাদের

সুবিধা অনুযায়ী এদিক-সেদিক করে নিও।

বই পড়ার সবচেয়ে আরামের মাধ্যম হল মোবাইল

ফোন। আমি এ পর্যন্ত যত ইংরেজি বই পড়েছি

তার মোটামুটি ৯০% ই মোবাইলে। তোমাদের

যাদের এন্ড্রয়েড, আইফোন, উইন্ডোজ

ফোন আছে তারা অনায়াসেই যেকোনো

ফরম্যাটের বই পড়তে পারবে। আর যাদের

ফোন সিম্বিয়ান কিংবা আরেকটু বেসিক টাইপের

তাদের জাভা ফরম্যাটের বই পড়তে হবে। এ

নিয়ে বিস্তারিত পরে বলব।

পড়া তো হল, তাহলে ইংরেজি শোনার কি হবে?

এই কাজটাই সবচেয়ে মজার। একগাদা ইংরেজি মুভি,

সিরিজ দেখ

আমি যা বলছি তা আহামরি কিছু না। এভাবে করলে

ভালভাবে ইংরেজি শিখতে ২-৩ বছর লাগবে। কিন্তু

এই ভাল মানে পরীক্ষায় নাম্বার পাওয়ার মত ভালো

না, আসলেই ভাল। তুমি জীবনেও মধ্যম পর্যায়ের

ইংরেজিতে আটকাবে না। অনেক ইংরেজি বই

পড়লে পরে আর আলাদা করে গ্রামার তেমন

একটা শিখা লাগে না, শুধু বিভিন্ন ফর্ম চেঞ্জ শিখার

জন্য তোমাকে গ্রামার বই ধরতে হবে। এই

পোস্ট খুব বেশি লম্বা করতে চাই না, তাই ইংরেজি

বই পড়া নিয়ে বিস্তারিত অন্য পোস্টে বলব। আর

নিচে কতগুলো গ্রামার বইয়ের নাম দিলাম,

যেগুলো আসলেই স্কুল-কলেজের

পড়ালেখায় দরকার হবে।

A Comphrehensive English Grammar by Khalil

(লেখকের পুরো নাম মনে নেই, আমি এই

বইটাই পড়েছি)

High School English Grammar by Wren & Martin

Essential English Grammar by Murphy

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call


 ইংরেজিতে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য আপনি বেশ কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন। যেমন :            

অন্যরা ইংরেজিতে কথা বললে তা শোনা 

ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা বৃদ্ধির সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে ইংরেজি আলাপ শোনা। শুধু মাত্র প্রকৃত ইংরেজি ভাষাভাষীরাই নয় বরং যারাই ভাল ইংরেজি বলেন – তাদের কথোপকথন শোনার চেষ্টা করুন। তাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন এবং শেখার চেষ্টা করুন তারা কিধরনের অভিব্যক্তি ব্যবহার করেন। আপনার পরিচিত কেউ যদি ইংরেজিতে ভাল না হয়ে থাকেন তাহলে রেডিও বা টেলিভশনে প্রচারিত গান, সিনেমা বা সংবাদ শুনুন।

আপনার শব্দজ্ঞান বৃদ্ধি করা  

আপনি যদি দক্ষতার সাথে দ্রুত ইংরেজিতে কথা বলতে চান তাহলে আপনি কোন বিশেষ শব্দ ব্যবহার করতে গিয়ে কথার মাঝে থামতে পারবেননা। এমনও হতে পারেন আপনি শব্দটির অর্থ জানেননা বা এর সঠিক ব্যবহার আপনার মনে পরছেনা। অবশ্যই আপনার ইংরেজি শব্দভান্ডারকে সমৃদ্ধ করতে নতুন নতুন শব্দ শিখতে চেষ্টা করুন। যদি আপনি জানেন আপনাকে কোন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলতে হবে, তবে আগে থেকেই সে বিষয়ে ব্যবহৃত শব্দগুলো শেখার চেষ্টা করুন।

আরও কিছু সহজ কৌশল:

কৌশল ১: সাহস সঞ্চয় করুন
প্রথম কৌশলটি হচ্ছে ইংরেজি বলার জন্য সাহস সঞ্চয় করা। ইংরেজি কথা বলায় দক্ষ একজন ব্যক্তি কখনোই কথা বলতে ভয় পাননা। অনেকেই একটি বিদেশী ভাষায় কথা বলতে ভয় পান, কারন তারা মনে করেন তারা কিছু বলতে গিয়ে ভুল করে ফেলবেন। এবিষয়ে বেশি চিন্তা করবেননা। যারা শুনছেন তারা অবশ্যই আপনার কথা বোঝার চেষ্টা করবেন – আপনি যদি দুএকটা ভুল করেও ফেলেন, তারা তা নিয়ে চিন্ত করবেননা।                

কৌশল ২: stress ব্যবহার করা উচ্চারণরীতিগুলো চর্চা করুন   
কিন্তু যে বিষয়টি নিয়ে আপনার মনোযোগী হওয়া উচিত তা হচ্ছে, উচ্চারণ, এবং বিশেষভাবে stress'Stress'দিয়ে এখানে বোঝানো হচ্ছে সে শব্দ বা বাক্যাংশ যা অন্য অংশ হতে ভিন্ন ভাবে একটু জোর দিয়ে উচ্চারণ করা হয়। যেমন: যদি আমার বলি Johnny is from China তাহলে এই বাক্যে যে অংশগুলোতে জোর দেয়া হবে তা হচ্ছেJohnny এর John এবং China এর Chi

Johnny is from China


Stress ভাষা অনুযায়ী ভিন্ন রকমের হয়ে তাকে এবং এটি খুবই স্বাভাবিক যে আপনি বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত কিছু ইংরেজি বলার সময় ব্যবহার করতে পারেন – এর ফলে অনেকেই মনে করতে পারে ইংরেজি বলায় আপনার দক্ষতা নেই্।   

আপনি যখন কোন নতুন শব্দ বা অভিব্যক্তি শিখবেন তখন তা stressসহ শেখার চেষ্টা করুন। ইংরেজিতে ব্যবহারের কিছু নিয়ম আছে কিন্তু এগুলো বেশ কঠিন এবং এদের অনেক ব্যতিক্রমও আছেসবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে একটি নতুন শব্দ শেখার সাথে সাথে তা stressসহ শেখা। ইংরেজি এটি কিভাবে উচ্চারণ করা হচ্ছে তা মনোযোগ দিয়ে শুনুন এবং শিখে নিন। অথবা অভিধানে এর উচ্চারণ দেখে নিন।                          

একটি বাক্যে সাধারণত stress বসে শেখানেই, যে শব্দটি বাক্যটির মুলভাব বহন করছে। অনেকক্ষেত্রেই তা হচ্ছে nouns, main verbs, adjectives এবং adverbs. যেমন, নিচের ইংরেজি বাক্যটির অর্থ হচ্ছেশরীফ দশ বছর ধরে ইংরেজি শিখছেন। ইংরেজি ভাষাভাষীরা এটি বলার সময় সাধারনত নিচের দাগ দেয়া অংশগুলোতে (nouns এবংverbs) জোর দেন। 


Sharif has been learning English for ten years

এরপর আপনি যখন কাউকে ইংরেজিতে কথা বলতে শুনবেন, কখন মনোযোগ দিয়ে শোনার চেষ্টা করুন তারা কোন কোন স্থানে জোর দেন। আপনি অচিরেই ইংরেজি ভাষার stress এবং rhythm ধরতে পারবেন।  

কৌশল ৩: কথা বলার সময় fillers ব্যবহার করুন

আরো একটি পদ্ধতি ইংরেজি ভাষাভাষীরা ব্যবহার করেন, যথন তারা কথা বলার সময় কিছু চিন্তা করার সময় চান। অনেকা সময় তারা বাক্যের মাঝে 'filler sounds' ব্যবহার করেন যেমন errr, um, ahhhইত্যাদি। বাংলায় ব্যবহৃত আমমমম, আ..... , আর..... এই একই কাজ করে থাকে।
এছাড়াও ইংরেজি ভাষাভাষীরা কথা বলার সময় বলে থাকেন well(ভাল)এবং so (তাহলে), সাধারনত কথা বলার শুরুতে তারা এগুলো ব্যবহার করে থাকেন। তারা সবসময়ই এই শব্দগুলো কিছুটা সময় নিয়ে বলে থাকেন, কেননা এর ফলে তারা পরবর্তিতে কি বলবেন তা চিন্তা করার সময় পান।  

এছাড়াও তারা অনেকরকম অভিব্যক্তি ব্যবহার করে থাকেন, যেমন

So what I am saying is...  (তাহলে আমি যা বলছি তা হল.....)
Do you see what I mean? (
আপনি কি বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলেছি?)
You know?
 (আপনি জানেন?)
Do you get me? (
আপনি কি বুঝতে পেরেছেন?)


তাহলে, শুনুন এবং খেয়াল করুন কিভাবে ইংরেজি ভাষাভাষীরা এই অভিব্যক্তিগুলো ব্যবাহর করেন। আপনার নিজের কথোপকথনে এগুলো ব্যবহারের চেষ্টা করুন।       

কৌশল ৪: প্রশ্ন করুন 
অন্যদের মনোযোগ ধরে রাখার জন্য আপনি বিভিন্ন প্রশ্ন করার মাধ্যমে তাদের কথোপকথনে আগ্রহী করে তুলতে পারেন। যেমন:  


What do you think? (আপনি কি মনে করেন?
What do you reckon? (আপনার কি মনে হয়?)
How do you feel about it? (আপনি এ বিষয়ে কি মনে করেন?)
What is your opinion? (এ বিষয়ে আপনার মতামত কি?)

এই সব পরামর্শ অনুসরণ করুন এবং নিয়মিত চর্চা করুন   
তাহলে, ইংরেজিতে কথা বলায় দক্ষতা অর্জন করতে, আপনার উপরে দেয়া সবগুলো কৌশল এবং পরামর্শগুলোই ব্যবহার করতে হবে। এবং সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে: চর্চা, চর্চা এবং চর্চা করা।  

যদি আপনার চেনা ইংরেজি ভাষাভাষী বন্ধু বা সহকর্মী থাকে তবে তাদের সাথে নিয়মিত সাক্ষাত করে কথা বলুন। তা না হলে, আপনার কোন বন্ধু বা সহকর্মীকে সাথে নিয়ে প্রতিদিন অন্তত একঘন্টা ইংরেজিতে কথা বলা চর্চা করুন। তাও সম্ভব না হলে, নিচে নিজে ইংরেজি বলার চর্চা করুন। ইংরেজিতে চিন্তা করতে চেষ্টা করুন। নিজে নিজে বিভিন্ন ইংরেজি গল্প বলুন। বিশ্বাস করুন, এই কৌশলগুলো আসলেই কাজ করে!

::::বিবিসি জানালা


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ