শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

শীতকালে আমাদের শরীরের ভিতরে প্রচুর গরম থাকে***যখন খাদ্য আমরা খাই তখন তা ঠান্ডা থাকে**শরীরের ভিতরের তার প্রভাবে ঠান্ডা লাগলেও কিছু সময় পর তা তাপ ও শক্তিতে পরিনত হয়*

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

কিছু খাবার শরিরে তাপ শক্তি উত্পন্ন করে।

যে পরিমাণ তাপ শক্তি উত্পন্ন করে সেটা

শীতের ঠাণ্ডাকে সম্পূর্ণ দুরিভুত করার মতো

নয়।


ভূপৃষ্ঠে সূর্যরশ্মি আপতিত হয় তীর্যকভাবে, আর এই রশ্মি চারদিকে ছড়িয়েও পড়ে বেশি। ফলে কোনো নির্দিষ্ট বিন্দুতে আপতিত তাপশক্তির পরিমাণ গ্রীষ্মের তুলনায় বেশ কমে যায়। সেই সাথে আছে দীর্ঘ রাত্রি আর স্বল্পদৈর্ঘ্যের দিনের ব্যাপার। তাই শীতকালে আমাদের ঠান্ডা লাগে। 

মধু

শীতে সবচাইতে প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান হচ্ছে মধু। আন অ্যান্টি অক্সিডেনট ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান সমূহ শীতের যাবতীয় অসুখ বিসুখ দ্রুত সারিয়ে তোলে। সুস্থ থাকতে প্রতিদিন এক টেবিল চামচ মধু সেবন করুন। কুসুম গরম পানির বা দুধের সাথে মিলিয়ে পান করতে পারেন, যোগ করতে পারেন গ্রিন টি এর সাথে। আবার রুটি বা টোস্টের সাথেও খেতে পারেন।


রসুন

জ্বর ও ঠাণ্ডা থেকে দূরে থাকতে কিংবা দ্রুত সেরে উঠতে রসুন এক মহৌষধ। রসুন শরীরে নানা এনজাইমের মাত্রা বৃদ্ধিতে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, যা রক্ত ভালো রাখে এবং শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিনের রান্নাতে রসুন তো খাওয়াই হয়। তবে কাঁচা রসুন সবচাইতে উপকারী। কাঁচা চিবিয়ে খেতে না পারলে সালাদের সাথে খান। গারলিক অয়েলও কাজ দেবে।


গাজর

ভিটামিন ‘এ’ ও বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ গাজর ঠাণ্ডা ও নানান রকম সংক্রামক রোগপ্রতিরোধে সাহায্য করে। এ ছাড়া শীতকালের খুব সাধারণ কিছু সংক্রামক রোগ থেকেও রক্ষা করে গাজর। অবশ্যই গাজর কাঁচা খাওয়াই সবচাইতে ভালো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ