আমি কারিমাকে ভালবাসি
কারিমা তুমি আমার বুকের অজানার
হাতছানি
মাঝরাতে বৃষ্টির শব্দ, প্রিয় চাহনি!!
কারিমা তুমি শিশির ভেজা ফুলের একরাশ,
তুষার তনু মনে, তুমি উষ্ণ পরশ!!
কারিমা তুমি প্লাবিত জল, কুয়াশাঢাকা শীতের চাদর
ভালবাসার আহবানে সিক্ত হেয়ালী অধর!!
কারিমা তুমি শ্রাবণ সন্ধ্যা, প্রিয় উপন্যাস,
ভাললাগার ক্ষণ, কষ্টের চাপা দীর্ঘশাস!!
কারিমা তুমি অস্তমিত সূ্র্য্য, স্রোতসিনী ঝরণা,
না পাওয়ার বুকে তুমি, শুকিয়ে যাওয়া কান্না!!
কারিমা তুমি আমার বুকের গহিনে বয়ে যাওয়া নদী,
স্বচ্ছতার আলাপন,
কারিমা তুমি আমার মন আমার অচেনা পৃথীবিতে
একান্ত চেনা আপন জন!!
★★কারিমা আমি তোমাকে ভালবেসে হয়ে
গেছি যে খুবেই দিওয়ানা,
দোহাই তোমার কাছে তুমি কোনোদিন
আমাকে একা ফেলে চলে যেওনা!!
কারিমা তোমাকে যতবার ভাবছি কত মিষ্টি তুমি,
নিজ হাতে বিধাতার যেন অপরূপ সৃষ্টি তুমি!!
★★তোমার চোখের সামনে দাড়িঁয়েছি আজ,
মনের কথাগুলো বলে দিবো ভূলে ভয় লাজ।
এক প্রান তুমি আমি দেহ হলেও দুইটি,
মন খুলে বলি তোমায় আমি ভিশন ভালবাসি ★♥♥......
বেলা শেষে উদাস পথিক ভাবে,
কারিমা যেন কোন অনেক দূরে যাবে –
উদাস পথিক ভাবে।
‘ঘরে এস’ সন্ধ্যা সবায় ডাকে,
‘নয় তোরে নয়’ বলে একা তাকে;
পথের পথিক পথেই বসে থাকে,
জানে না সে কে তাহারে চাবে।
উদাস পথিক ভাবে।
বনের ছায়া গভীর ভালোবেসে
আঁধার মাথায় দিগবধূদের কেশে,
ডাকতে বুঝি শ্যামল মেঘের দেশে
শৈলমূলে শৈলবালা নাবে –
উদাস পথিক ভাবে।
বাতি আনি রাতি আনার প্রীতি,
বধূর বুকে গোপন সুখের ভীতি,
বিজন ঘরে এখন সে গায় গীতি,
একলা থাকার গানখানি সে গাবে-
উদাস পথিক ভাবে।
হঠাৎ তাহার পথের রেখা হারায়
গহন বাঁধায় আঁধার-বাঁধা কারায়,
পথ-চাওয়া তার কাঁদে তারায় তারায়
আর কি পূবের পথের দেখা পাবে
উদাস পথিক ভাবে।