Answered Oct 14, 2019
১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে আইয়ুববিরোধী চেতনা জাগ্রত হওয়ার কারণ পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অরক্ষিত থাকা।
ইতিহাস পাঠে চেতনাবোধ জাগ্রত হয় ।
মনুষ্যেতর জীবের মধ্যে মনুষত্বের চেতনা আরোপিত হয়েছে কেতকাদাস ক্ষেমানন্দের মনসামঙ্গলে মনসার সর্পসয্যা মনসামঙ্গল কাব্যে ।
জাগ্রত চৌরঙ্গীর নির্মাণ বৈশিষ্ট্য গ্রামীণ পোশাক পরা উদোম গায়ে পেশিবহুল ও ভাস্কর্যের ডান হাতে গ্রেনেড আর বাম হাতে রাইফেল।
জাগ্রত চৌরঙ্গীর উচ্চতা ভিত বা বেদিসহ ৪২ ফুট ২২ ইঞ্চি। ২৪ ফুট ৫ ইঞ্চি ভিত বা বেদির ওপর মূল ভাস্কর্যটি ১৭ ফুট ৯ ইঞ্চি উচ্চ।
জাগ্রত চৌরঙ্গী নির্মিত হয় ১৯৭৩ সালে; এটি মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত প্রথম ভাস্কর্য।
১৯৪৭ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের অবসান হয় জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ
১৯৬৫ সালে প্রশাসনিক দিক থেকে পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে পূর্ব পাকিস্তানের যোগাযোগ একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে পাক-ভারত যুদ্ধের জন্যে।
১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের ৪২০০০ কর্মকর্তার মধ্যে বাঙালি ছিল ২৯০০ জন।
১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ ১৭ দিন স্থায়ী ছিল।
পাঁচ প্রকার - (১) আচ্ছাদিত চেতন, (২) সংকুচিত চেতন, (৩) মুকুলিত চেতন, (৪) বিকশিত, চতুন, (৫) পূর্ন বিকশিত চেতন। পাহাড়, বৃক্ষ আদিতে যে চেতনা, তাকে আচ্ছাদিত চেতনা বলা হয়।...
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন