Answered Oct 13, 2019
জাগ্রত চৌরঙ্গীর নির্মাণ বৈশিষ্ট্য গ্রামীণ পোশাক পরা উদোম গায়ে পেশিবহুল ও ভাস্কর্যের ডান হাতে গ্রেনেড আর বাম হাতে রাইফেল।
নির্মাণ এর সন্ধি বিচ্ছেদ নিঃ+মান।
যুদ্ধের পর পরই বঙ্গবন্ধু ৯৭টি নতুন সেতু নির্মাণ করেন।
মুহাম্মদ বিন কাসিম ভারতবর্ষে সর্বপ্রথম দিবালে মসজিদ নির্মাণ করেন।
পরিবহন সুবিধার কারণে এবং যাতায়াত সুবিধাজনক হওয়ার কারণে মানুষ যুগে যুগে নদীর ধারে গুরুত্বপূর্ণ শহর নির্মাণ করেছে।
পদ্মা সেতু মুন্সিগঞ্জের মাওয়া থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা পয়েন্টে নির্মাণ করা হচ্ছে। পিলার সংখ্যা : ৪২ (পানিতে ৪০)।
ইতিহাস পাঠে চেতনাবোধ জাগ্রত হয় ।
জাগ্রত চৌরঙ্গীর উচ্চতা ভিত বা বেদিসহ ৪২ ফুট ২২ ইঞ্চি। ২৪ ফুট ৫ ইঞ্চি ভিত বা বেদির ওপর মূল ভাস্কর্যটি ১৭ ফুট ৯ ইঞ্চি উচ্চ।
জাগ্রত চৌরঙ্গী নির্মিত হয় ১৯৭৩ সালে; এটি মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত প্রথম ভাস্কর্য।
অপরাজেয় বাংলার ভাস্কার্যটির নির্মাণ বৈশিষ্ট্য ৬ ফুট উঁচু বেদির ওপর নির্মিত মূল ভাস্কর্যের উচ্চতা ১২ ফুট, প্রস্থ ৮ ফুট ও ব্যাস ৬ ফুট।
১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে আইয়ুববিরোধী চেতনা জাগ্রত হওয়ার কারণ পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অরক্ষিত থাকা।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন