সেক্স করার কত দিন পর প্রেগা নিউজ দিয়ে পরীক্ষা করলে সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যাবে?

যেদিন থেকে মাসিক শুরু হবে, সেই তিন/পাঁচ দিনের মধ্যে খাওয়া উত্তম। এর পর বিরতি দেওয়া যাবেনা, নিয়মিত প্রতিদিন 1 টা করে পিল খেতে হবে। পিল খাওয়া শুরু করলে আপনার ওয়াইফের সাথে, মিলন করতে পারবেন।

অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করলে শরীর দুর্বল হতে পারে।অলসতা,মাথাব্যাথা,অতিরিক্ত রোগা হয়ে যাওয়া,যৌনশক্তি দুর্বল হওয়া ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।সবচেয়ে বড় ক্ষতি মানসিক দুর্বলতা,অবসাদ,বিষন্নতা,ক্লান্তি,হীনস্মন্যতা এবং আত্মবিশ্বাস হারানো।তাই হস্তমৈথুন থেকে দুরে থাকাই উত্তম।

মাসিকের দিতীয় দিন সহবাস করা এমনিতেই নিরাপদ, তার মধ্যে ইমকন খাওয়াই হয়েছে তাই নিরাপদ। এটি ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়া, ও শারীরিক ট দুর্বলতা থেকেও হতে পারে

আপনি একজন পুরুষ তো লজ্জা কিসের। আপনি চরমো রোগের ডাক্তার কাছে গিয়ে সব বুঝিয়ে বলুন। দেখাতে বলবে না আপনার টেনশন নাই। 

আপাতত দৃষ্টিতে আমার মনে হচ্ছে আপনার স্ত্রীর মাসিকের সমস্যা আছে। তা নাহলে একমাসে দুইবার কেন মাসিক হবে? আর পেটে বাচ্ছা আসার পর থেকে সাধারণত মাসিক হয়না, কিন্তু আপনার স্ত্রীর হয়েছে।...

এখন আর কিছু করার নাই। সেক্স করলেই যে বাচ্চা এসে যাবে তা না, ঐ সময়টা যদি আপনার স্ত্রীর যদি ফার্টিলিটি টাইম না হয় তাহলে কোন সমস্যা হবার কথা না। এখন...

মাসিক হয়ে গেলে কিট দিয়ে টেস্ট করতে হয়না, মাসিক হয়ে গেলে প্রেগনেন্ট হওয়ার কোন সম্ভববনা থাকেনা। কিট দিয়ে টেস্টে 1 দাগ আসলে নিরাপদ। মনে সন্দেহ থাকলে 1 সপ্তাহ পর আবার দেখতে পারেন।

মাসিক শুরুর দশ দিন আগে মিলন করেছেন, নারিদের অনিয়মিত মাসিক হয় বিধায়, মাসিকের দশ দিন আগে মিলন নিরাপদ বলা যায় না। আরেকটি বিষয় হলো ফেমিকন এভাবে খেলে কাজ হয়না। মাসিক শুরুর দ্বিতীয় দিন থেকে একটানা যতদিন বাচ্চা নিতে না চান, ততদিন চালিয়ে যেতে হয়। অপেক্ষা করুন দেখুন মাসিক হয় কিনা। পিল পুরো পাতা খাওয়ার পর মাসিক হতে পারে। তারপর ও মাসিক না হলে গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

কনডম দিয়ে মিলন করলে বেশিক্ষণ মিলন করা যায়, কারণ যৌনির গরম ও ঘর্ষণ পেনিসে কম লাগে তাই। আপনি আপনার সঙ্গীর জন্য লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করতে পারেন, ফার্মেসিতে পাবেন। আল্ট্রাথিন কনডম ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমবার কনডম দিয়ে মিলন করতে পারেন। দ্বিতীয় বার কনডম ছাড়াই 7-8 মিনিট পারবেন।

অপেক্ষা করতে হবে, ধৈর্য ধরতে হবে। কারো  সাথে সাথেই প্রেগনেন্ট হয়। কারো কারো অনেক সময় লেগে যেতে পারে। তাই বাবু নিতে চাইলে ধৈর্য ধরতে হবে। কোন করিরাজের পরামর্শ নিবেন না। অপেক্ষা করার পর প্রেগনেন্ট না হলে দুজন কেই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নির্ধারিত পরিক্ষা করতে হবে। সেই অনুযায়ী ঔষধ গ্রহণ করতে হতে পারে