শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

যারা ফ্রিলান্সারে দক্ষ বা পটু। অন্যদের তুলনায় যাদের ফ্রিলান্সারের কাজের দক্ষতা বেশি, তারাই হলো প্রফেশনাল ফ্রিলান্সার। আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ফ্রিলান্সার হতে পারেন তবে অবশ্যই আয় করা সম্ভব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং এটা নির্দিষ্ট কোন কিছু নয়।

ফ্রিল্যান্সিংহল স্বাধীনভাবে কাজ করা। কিন্তু মানুষ অনলাইনের কাজটাকেই এখন ফ্রিল্যান্সিংবলে বেশী প্রাধান্য দেয়।

আপনি যদি ঠিক মতো কাজ শিখেন এবং প্রাক্টিস করেন অবশ্যই আপনি সফল হবেন। কিন্তু বাংলাদেশের অনেক প্রতিষ্ঠান লোক ঠকানো ব্যবসা শুরু করেছেন এটা নিয়ে। তাই যেখানেই কোর্স করবেন আগে আশে-পাশে বা অনলাইনে এবং এখন সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে, তাই ফেসবুকে অই প্রতিষ্ঠানকে ট্যাগ করে সবার কাছে রিভিউ নিবেন। তারপর কোর্স।

সব কথার মূল কথা আপনাকে লেগে থাকতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং কোনদিনও রাতারাতি ধনী হবার সহজ উপায় নয়। লেগে থাকলে অবশ্যই পারবেন। আমি নিজেও ২০০৯ থেকে এ লাইনে আছি।

আর আপনার হেল্প এর জন্য আমার ব্লগ লিংক দিচ্ছিঃ এখানে আপনি অনেক উপায় এবং কাজ সম্পর্কে জানতে পারবেন।

কোথাও কোর্স করার আগে এবার ব্লগের পোষ্ট গুলো পড়ে দেখবেন, এখান হতেই আপনি ৫০ - ৭০% জানতে পারবেনঃ http://www.blog.careersourcebd.com/

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
BisnuRay

Call

মুক্ত পেশার নাম হচ্ছে আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং । অর্থাৎ স্বাধীন বা মুক্ত ভাবে বা অন্যের চাপ ছাড়া স্বাধীন ভাবে কাজ করে আয় করার নাম হচ্ছে আউটসোর্সিং । আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে বলা যায় যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কাজ করিয়ে নেয়ার নাম হচ্ছে আউটসোর্সিং। আর যারা এই আউটসোর্সিং এর কাজ করে থাকে তাদের কে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার। কিভাবে আউটসোর্সিং করতে হয়? যেহেতু,আউটসোর্সিং ইন্টারনেটের মাধ্যমে করতে হয়।তাই অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেট প্লেস রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের প্রয়োজন অনুযায়ি বিভিন্ন কাজ এই সব মার্কেট প্লেসে দিয়ে থাকে। আর এই কাজ গুলো ফ্রিল্যান্সাররা প্রতিষ্ঠানের নিয়ম বা শর্ত অনুযায়ী করে দিয়ে আয় করে থাকেন । ফ্রিল্যান্সারের কাজ গুলো কি? যেহেতু,আউটসোর্সিং ইন্টারনেটের মাধ্যমে করতে হয় । তাই বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেস প্রতিষ্ঠিত হয়েছে । এই অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজ গুলো বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা থাকে । যেমন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া, বিক্রয় ও বিপণন, ব্যবসাসেবা ইত্যাদি । আর এই সকল কাজ গুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে যে প্রতিষ্ঠান কাজ গুলো আপনাকে দিবে তা করে দিতে পারলেই অনলাইনে আয় করা সম্ভব ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ