আমি আজ এক মাস পর হস্থমৈথুন করলাম এতে আমার শরির দূর্বল হয়ে গেছে কি করলে এই দূর্বলতা চলে যাবে।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

হস্তমৈথুন করা মোটেও ভালো না। 

হস্তমৈথুন ক্ষতিকর সমস্যা আছেই।

কারন এটি এক সময় মনোব্যধীতে পরিনত

হয়, যদিও একদল চিকিত্সক দাবি করেছে

সপ্তাহে একবার করলে তেমন ক্ষতি নেই,

অনেক বৈজ্ঞানিক এটিকে মানুষের স্বভাবী যৌনক্রিয়া হিসেবে গণ্য করেছেন। মানুষের  দেহের   ওপর হস্তমৈথুন কুফল কি, তা নিয়েও বিতর্ক চলমান।  তবে গবেষণায় দেখা গেছে, হস্তমৈথুন অনেকের জন্য একটি অনিবার্য অভ্যাসে (obsessive compulsive behavior) পরিণত হয়।  

তবে এটি প্রমাণিত হয়েছে যে পরবর্তীতে

দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা হবেই।

তাই আগে থেকেই সতর্ক থাকা ভাল।

ইসলামে দৃষ্টিতেও এটি হারাম। 

আপনি দ্রুতো এই অভ্যাস ত্যাগ করেন। আর পুষ্টিকর ও ভিটামিন যুক্ত খাবার খান। 

হস্তমৈথুনের কারণে যদি আপনার কোনো সমস্য হয় যেমন-লিংঙ্গেরর গোড়ার দিকে ছোটো হওয়া, দ্রুত বির্যপাত হওয়া,লিঙ্গ জ্বালাপোড়া ইত্যাদি। তাহলে দেরি না করে দ্রুত ভালো কোনো যৌন বিষেশজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হস্তমৈথুন করা ইসলামে হারাম। সূত্র এখানে দেখুন। এর দ্বারা লিঙ্গের সমস্যা সহ আরো অনেক সমস্যা হয়। স্বপ্নদোষ এড়াতে মাসে একবার বা দুই করা যেতে পারে। এতে তেমন কোণ ক্ষতি হওয়ার আশংকা নেই। কিন্তু আপনি তা করার ফলে আস্তে আস্তে এর দিকে ঝুকে যাবেন। এটি নেশার মতই একটি বদ অভ্যাস। আপনি নিচের লেখাটি পড়েনঃ "হস্তমৈথুন অভ্যাস টি খুবই খারাপ অভ্যাস। এ অভ্যাসে লিপ্ত ব্যক্তি অনেক ক্ষতির সন্মুখীন হয়ে থাকে। বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়। হস্তমৈথুনের সময় যৌনাঙ্গে হাতের ঘর্ষণ বা ডলাডলির কারণে যৌনাঙ্গের শিরা শিথিল হয়ে যায়। অনেক সময় এর কারণেই যৌনাঙ্গ বাঁকা শিথিল হয়ে যায়। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির যৌনাঙ্গ উত্তেজনার সময় খুব শক্ত হয়ে দাঁড়াতে পারে না। অনেক সময় এ ব্দ অভ্যাসের কারণে লিঙ্গের আগা বা গোড়া চিকন কিংবা মোটা হয়ে যায় এবং লম্বায় ছোট হয়ে যায়। পেশাবের সময় পেশাবও সোজা না গিয়ে ডানে বা বামে যে কোনো একদিকে যেতে থাকে। আগা কিংবা গোড়া চিকন মোটা যাই হক, উভয়টিই তার জন্য খুবই ক্ষতিকর। যৌনাঙ্গে ঘর্ষণ কিংবা ডলাডলির কারণে তার শিরায় রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। যৌন উত্তেজনা অতি তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়। পেশাবের সময় জ্বলন অনুভব হয়। বেশি বেশি স্বপ্নদোষ হয়। ক্রমান্বয়ে যৌনশক্তি কমতে থাকে। দুর্বলতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। যদি এ রোগের চিকিৎসা করা না হয় এবং সব সময় এ অভ্যাসটি চালিয়ে যেতে থাকে। তাহলে তার অন্তর, দেমাগ, মস্তিঙ্ক, যকৃৎ, পার্শ্ব অর্থাৎ পাঁজর, হৃৎপিণ্ড সব তার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। মাথা ব্যাথা শুরু হয়ে যাবে। সব সময় মেজাজ থাকবে গুরম। কোনো কিছুই তার কাছে ভালো লাগবে না। ভালো রক্ত তৈরী হবে না। চর্বি গলে পেশাবের সাথে বের হয়ে যাবে। শরীরের সকল অঙ্গে অস্বাভাবিক দুর্বলতা অনুভব হতে থাকবে। লেখক মুফতী হাকীম আল্লামা আশরাফ আমরহী।আপনি তাড়াতাড়ি যৌন বিষেশজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ