15/ 30 মিনিট মিলন স্থায়ী হতে পারে, বয়স ও
শারীরিক সক্ষমতার উপর নির্ভর করে এর
কম বেশী হতে পারে।
সতর্কতাঃ ভায়াগ্রা ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত
খাওয়া নিষেধ।
এর মারাত্মক পার্শপ্রতিক্রিয়া আছে, সুস্থ
অবস্থায় ভায়াগ্রা সেবন পেনিসের রক্ত সনঞ্চালন
বেড়ে বিপদ ও ঘটতে পারে।
ভায়াগ্রা একটি ট্রেড নেম বা নির্দিষ্ট একটি ওষুধের রাসায়নিক নামকরণ। এর মূল উপাদান সিলডেনাফিল সাইট্রেট। যা ইরেকটিক ডিসফাংশান (যৌন উত্তেজনায় অক্ষমতা) নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়। এটা ফাইজার কোম্পানীর বিজ্ঞানী এন্ড্রু বেল, ডেভিড ব্রাউন এবং নিকোলাস টেরেট আবিষ্কার করেন। এটা পুরুষাঙ্গে রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। সিলডেনাফিল সমগোত্রীয় অন্যান্য ঔষধ টাডালাফিল, ভারডানাফিল প্রভৃতি।
প্রাথমিক পর্যায়ে ভায়াগ্রা হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ব্যবহার করা হলেও তাতে আশাপ্রদ ফল পাওয়া যায়নি। কিন্তু গবেষণা চলাকালীন দেখা যায়, পুরুষ রোগীদের লিঙ্গ উত্থানের ক্ষেত্রে তা কার্যকর হচ্ছে। বিষয়টি লক্ষ্য করে সেই সময় ভায়াগ্রা নিয়ে নতুন ভাবনা-চিন্তা শুরু করেন গবেষকরা। মূলত অনিচ্ছুক মসৃণ কোষের শিথিলতার সময়সীমা বৃদ্ধি করে এবং পুরুষাঙ্গে রক্ত চলাচলের হার বাড়ানোই ভায়াগ্রার কাজ। তবে শুধুমাত্র পুরুষাঙ্গই নয়, গোটা শ্রোণী এলাকাতেই রক্ত সরবরাহ বাড়ায় ভায়াগ্রা। পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, শতকরা ৮৮ ভাগ ক্ষেত্রে যৌনতায় অক্ষম পুরুষ ভায়াগ্রা ব্যবহার করে সুফল পেয়েছেন। শুধু লিঙ্গ উত্থানের সমস্যাই নয়, এই অবস্থা ধরে রাখতেও ভায়াগ্রার ভূমিকা প্রশ্নাতীত। এর প্রয়োগে যৌন সুখের সময়সীমা বৃদ্ধি হয় বলেও প্রমাণিত।