আমার s.s.c তে result 4.56 হয়েছে আমি মেডিকেলে পরতে চাই এজন্ন আমাকে ইন্টারে কি ভাবে পরতে হবে?

কথা শুনে মনে হচ্ছে আপনি একজন মেয়ে, যাক মূল কথায় আসি প্রত্যেক মা-বাবা এ চান তার সন্তানদের জীবন সুন্দর হোক। হয়তো এর জন্য অনেক ত্যাগও তারা বরণ করে নেন। অনেকক্ষেত্রে তারা ব্যর্থ হন। তবে...

আপনার বাবাকে কথাটা বুঝিয়ে বলতে হবে না হয়ে তাদের কথা অনুযায়ী বিয়ে করতে হবে

১. আপনি কি ভাই খুব ফিটফাট/ গোছালো? প্রথমেই মাইনাছ! কিছুটা অগোছালো, এলোমেলো ছেলেই নাকি সুন্দরী মেয়েদের বেশি পছন্দ! তবে সাবধান! উদ্ধত্যপূর্ণ কিংবা ছেঁড়া-ফাঁড়া পোশাক বাদ দিন। ভালো পারফিউম ব্যবহার করুন। ২. মেয়ে ভাবলেশহীন ভাবে তাকিয়ে আছে? আপনি উদাসী হউন। নিজের...

মেডিকেল পড়তে আপনার  জীববিজ্ঞান থাকা বাধ্যতামূলক। মেথ না থাকলেও চলবে। 

আপনার ইচ্ছা হলো ডিপ্লোমা পড়া,তাহলে আপনি ইন্টারে ভর্তি হবেন কেন?আপনি সরকারিতে চান্স না পেলে প্রাইভেট টেকনিকেলে ভর্তি হোন।নিজের ইচ্ছা,পছন্দ এবং লক্ষ্যকে প্রাধান্য দিন।আপনার যে রেজাল্ট তার সাথে ইন্টারের রেজাল্ট যোগ...

আপনাকে পড়তে হবে প্রচুর। পড়ার কোন বিকল্প নাই। প্রতিদন ভোরবেলা ফজরের সময় উঠে নামাজ পড়ে বাইরে হাটবেন,তারপর এসে হালকা কিছু খেয়ে পড়তে বসবেন। একটানা নয়টা। কারপর সকালে খাবার খাবেন তারপর আবার পড়া। ১১/১২ টার দিকে উঠবেন। উঠে গোসল খাওয়া নামাজ শেষ করে একটু বিশশ্রাম নিবেন। তারপর নামাজ পড়ে বিকালে খেলাধুলা করবেন।তারপর এসে ফ্রেশ হয়ে নামাজ পড়ে কিছু খেয়ে আবার পড়তে বসবেন। নামাজের জন্য শুধু উঠবেন। তারপর খাওয়া দাওয়া করবেন। তারপর আবার পড়া।১১ টায়  কিছুক্ষন কৃরআনশরীফ পড়ে উঠে ঘুমিয়ে পড়বেন।।মনে রাখবেন রেজাল্ট ভালো করার শর্ত:: প্রথমত, পড়বেন, তা কিছুক্ষন পরে লিখবেন। দ্বিতীয়ত তা রিভিশন করবেন। তৃতীয়ত আবার রিভিশন দিবেন।। অর্থ্যাৎ পড়ার কোন বিকল্প নাই।

ভাই, যে মেয়ে আপনাকে সত্যিকারে ভালোবাসবে সে আপনাকে পাওয়ার জন্য যে কোন উপায়ে সর্বদা প্রস্তুত থাকবে। সম্ভবত, আপনার জি এফ পারিবারিক কোন সমস্যায় আছে যার কারনে সে আগেই বিয়ে করতে চাচ্ছে না। আপনি তাককে ফ্রী মাইন্ডে বলুন, যে তার সমস্যা কি। তাহলেই আসল উত্তর বেরিয়ে আসবে। তাকে প্রেশার করবেন না। সে নিজে থেকেই আপনাকে বলবে।

ম্যাম যেহেতু বলছেন লোকের কথায় কান দিয়ো না! সেতো ভালো কথা,সেতো আপনার সুবিধার কথা,আপনার এতো কষ্ট কিসের? ম্যামকে বাজে কথা বললে,যারা বলে পারলে বুঝিয়ে বলুন,না পারলে না বলুন! ম্যামকে বাজে...

সূরা কদর পাঠ কর। নামাজের পড় ৭ বার।

ভাই, আল্লাহ সুরা নিসা ১ নম্বর আয়াতে বলেছেন যে প্রত্যেক পুরুষ থেকেই তাদের সঙ্গিনীকে সৃষ্টি করেছেন আপনার সঙ্গিনীও আল্লাহ অবশ্যই সৃষ্টি করে রেখেছেন। সময় হলেই সে আপনার জীবনে আসবে। ধৈর্য ধরুন ভাই। তাড়া হুড়ার কিছু নেই। আপনি যেটা চাচ্ছেন সেটা কিন্তৃ মোটেই হালাল নয়। আপনি নামাজ পড়ুন আর্লাহকে ডাকুন যাতে তিনি আপনার বিয়ের ব্যবস্থা তাড়াতাড়ি করে দেন ও সঙ্গিনীকে এনে দেন।এটাই নিশ্চয় উত্তম পন্থা।