S.S.C পাশ করে ফ্যাশন ডিজাইনার এর উপর ডিপ্লোমা করতে পারেন, 

উত্তরায়, মহাখালিতে, ধানমন্ডিতে প্রচুর ইন্সটিটিউট রয়েছে, যাদের ফ্যাশন ডিজাইনস এর বিভাগ রয়েছে। 

আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। 

Talk Doctor Online in Bissoy App
Call

নতুন নতুন ডিজাইনের পোশাক পরতে ভাল লাগে? শুধু পরতে না পোশাক ডিজাইন করতেও অনেক পছন্দ করেন। তাহলে এই কাজটিকে নিতে পারেন ক্যারিয়ার হিসেবেই। যারা এই কাজটিকে পেশা হিসাবে নিতে চান তারা পড়তে পারেন ফ্যাশন ডিজাইন বিষয়ে। বর্তমানে ফ্যাশন ডিজাইনিং একটি জনপ্রিয় বিষয়। যদি থাকে ক্রিয়েটিভিটি তবে আপনিও হতে পারেন আগামী দিনের বিবি রাসেল। আসুন জেনে নিই, ফ্যাশন ডিজাইনিং-এ ক্যারিয়ার গড়ার খোঁজ খবর। কোথায় পড়বেন :- একসময় বাংলাদেশে ফ্যশন ডিজাইনিং নিয়ে পড়ালেখার করার তেমন সু্যোগ এখন বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফ্যাশন ডিজাইনিং নিয়ে পড়ালেখা করা যায়। বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সটাইল বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অফ ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলোজি (BUFT) শান্তা-মরিয়াম ইউনিভার্সিটি অফ ক্রিয়েটিভ টেকনোলোজি (SMUCT) ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজি উত্তরা ইউনিভার্সিটি ঢাকা ইন্সটিটিউট অফ ফ্যাশন ইত্যাদি। কেমন পড়বে খরচ :- ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চাইলে আনমুনিক ১,৮০,০০০ থেকে ২,৫০,০০০ পর্যন্ত পড়তে পারে। যদি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান তবে ৪,০০,০০০ থেকে ৬,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত পড়তে পারে। কাজের ক্ষেত্র :- টেক্সটাইল, গার্মেন্টস, ফ্যাশন ডিজাইনিং বিষয়ে শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশে রয়েছে চাকরির বিশাল বাজার। বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের সুযোগের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে স্থাপিত দেশি-বিদেশি টেক্সটাইল মিল, বিভিন্ন বায়িং অফিস, বুটিক হাউজ, গার্মেন্টস শিল্প ও ইন্ডাস্ট্রিতে উৎপাদন কার্যক্রমের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়ে। এছাড়া চাইলে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষকও হতে পারেন। আয় কেমন :- শুরুতে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা থেকে ৫০,০০০ টাকা উপার্জন করতে পারেন। অভিজ্ঞতা বৃদ্ধির সাথে সাথে বেতন বেড়ে হতে পারে ১,০০,০০০ থেকে ২,০০,০০০ টাকা। এইচএসসি পাস করার পর যে কেউ পড়তে পারেন ফ্যাশন ডিজাইনিং। সংগৃহীত : প্রিয়.কম

Talk Doctor Online in Bissoy App