Yakub Ali

Call

সবার বডি সমান নয়, তাই এই বিষয়ে না ভাবাই ভালো, শরীরে কোন ভিটামিনের ঘাটতি বা কোনো রোগ থাকলে একজন রেজিস্টার্ড চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে পারেন। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার দাবার থেকেই শরীরে শক্তি হয়। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমাবেন এবং প্রচুর

 পানি পান করবেন । নিয়মিত সকালে

 হাটাহাটি করবেন ও রাত জাগার অভ্যাস

থাকলে সেটি ত্যাগ করবেন । ধুমপানের

 অভ্যাস থাকলেও পরিত্যাগ করুন । 

আর সকালেে এবং বিকালে

 ব্যায়াম করবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সাঁতার, সাইক্লিং, সকালে সতেজ বাতাসে দৌড়ানো সুষম খাদ্য আর নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম আপনার এসকল সমস্যা থেকে উত্তরণে সবচেয়ে ভালো ভূমিকা রাখবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

শক্তি বাড়ানোর উপায়:


পানি : প্রতিদিন দু'লিটার অর্থাৎ ৮-১০ গ্লাস পানি খাওয়া একান্ত অপরিহার্য। সঠিক পরিমাণে পানি খেলে দেহের জয়েন্টগুলো সচল থাকে। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, খাবার সহজে হজম হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, রক্তে অক্সিজেন সরবরাহ বজায় থাকে, এক কথায় দেহের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।

তাজা ফলমূল : আমাদের দেহের শতকরা ৮০ ভাগই পানি। শুধু পানি খেয়ে দেহের পানির চাহিদা পূরণ করা যায় না। এজন্য প্রচুর পরিমাণে তাজা ফলমূল খাওয়া উচিত। ফলকে বলা হয় ব্রেইন ফুয়েল ও অ্যান্টি-ডিপ্রেস্যান্ট। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিদিন ৩-৫টি ফল খাওয়া উচিত। এতে ডিপ্রেশন কম হয়, হার্ট ভালো থাকে, কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে।,

সবুজ শাক-সবজি ও সালাদ

সবুজ শাক-সবজি ও সালাদে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ফাইবার। আয়রন, ও ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ সবুজ শাক-সব্জি অস্টিওপোরোসিস ও আর্থ্রাইটিস প্রতিরোধে খুবই উপকারী। এতে দেহ সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম থাকে।

বাদাম ও বীজযুক্ত সবজি

বাদাম ও বীজযুক্ত খাবারে রয়েছে ন্যাচারেল ফ্যাট ও প্রোটিন যা দেহে শক্তি যোগাতে সাহায্য করে।

দুধ ও দুধজাতীয় খাবার

এনার্জি জোগাতে দুধের কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ খেলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি সহজে পূরণ করা যায়। এ ছাড়া দই, পায়েস ইত্যাদিও আমাদের দেহের এনার্জির উৎস হতে পারে।

স্প্রাউটস বা অঙ্কুরিত বীজ

স্প্রাউটস শরীরে এনার্জি দেয়। এতে প্রোটিন বেশি পরিমাণে থাকে, ফ্যাটের পরিমাণ কম। সিদ্ধ, স্প্রাউটস সহজে হজম হয়। প্রতিদিন ১ বাটি স্প্রাউটস খাওয়া খুবই ভালো।

মূলযুক্ত খাবার : মিষ্টি আলু, বিটের মতো মূলযুক্ত খাদ্যে রয়েছে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-বি৬, পটাসিয়াম ও অন্যান্য খনিজ উপাদান। এই জাতীয় খাবার ডিপ্রেশন কমাতে সাহায্য করে ও খাদ্যের চাহিদা সহজে মেটাতে পারে। দেহের এনার্জি বাড়াতে খাদ্যের ভারসাম্য বজায় রাখা একান্ত প্রয়োজন। এ জন্য ডায়েট বা খাদ্যেভাসের ৪০ ভাগ ফলমূল, সবজি ২০ ভাগ এবং ৩০ ভাগ ফ্যাট রাখা প্রয়োজন। পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি খেলে এনার্জি বা শক্তির জন্য আর চিন্তার কিছুই থাকবে না।


তথ্যসূত্র:http://www.dainikdestiny.com/index.php?view=details&type=main&cat_id=1&menu_id=33&pub_no=497&news_type_id=1&index=0&archiev=yes&arch_date=15-12-2012

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RanaRana

Call
নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহন করুন,
যেমন-দুধ,ডিম,কলিজা,ছোট মাছ ইত্যাদি।।
ব্যায়াম,খেলাধুলা ইত্যাদি করুন প্রতিনিয়ত।।
অতিরিক্ত ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে তা পরিহার করুন, কারন বেশি ঘুমালে শরীর এমনিতেই দূর্বল হয়ে পড়ে।।
রং চা বা কফি পান করতে পারেন এটা আপনার দূর্বলতা কাটিয়ে শরীর ও মন উৎফুল্ল রাখবে।।

প্রয়োজন হলে একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন অথবা ক্যালসিয়াম জাতীয়  ঔষধ গ্রহন করতে পারেন।।।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ভিটামিন ও ক্যালসিয়ামের অভাব রয়েছে আপনার শরীরে।।। তাই আপনি সিনকারা সিরাপটি খেয়ে দেখুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ