শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
TarikAziz

Call

জেনে নিন দ্রুততম পদ্ধতিতে চুল লম্বা করার ৩টি অব্যর্থ কৌশল। নিয়মিত মাথার ত্বক ম্যাসাজ করুন নানী-দাদীরা বলতেন না যে তেল দিলে চুল লম্বা হয়? আসলে কিন্তু তেলে চুল লম্বা হয় না, চুল লম্বা হয় তেল দেয়ার সময় মাথায় যে ম্যাসাজ করা পড়ে, ঠিক সেই কারণে। চুলের গোঁড়ায় ম্যাসাজ করলে এতে মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, ফলে চুলের ফলিকল গুলো উদ্দীপিত হয়, চুল পড়া বন্ধ হয় এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়। সপ্তাহে কমপক্ষে দুদিন তেল দিয়ে ভালো করে চুলের গোঁড়ায় ম্যাসাজ করুন। তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। বাড়তি সুবিধা হিসাবে তেলের কারণে চুলে ডিপ কন্ডিশনিং-এর কাজটাও হয়ে যাবে। চুলে তেল দিতে না চাইলে কেবল আঙ্গুল দিয়েও নিজের মাথার ত্বক ম্যাসাজ করতে পারেন। বা চুলে শ্যাম্পু করার সময়েই ম্যাসাজের কাজ সেরে নিতে পারেন। মহৌষধ ক্যাস্টর অয়েল ক্যাস্টর অয়েল হচ্ছে চুল ঘন ও এর বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার সবচাইতে দারুণ উপায়। ভিটামিন ই এবং প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ এই তেলের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। বরং চুল দ্রুত বড় করতে দারুণ ভূমিকা রাখে এই তেল। সমান সমান পরিমাণ ক্যাস্টর অয়েল ও নারিকেল তেল/অলিভ অয়েল/ বাদাম তেল ইত্যাদি পরস্পরের সাথে মিশিয়ে নিন রবং চুলের গোঁড়ায় ম্যাসাজ করে লাগান। ৩০-৩৫ মিনিট চুলে রাখুন, তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। সপ্তাহে কমপক্ষে দুবার করবেন। দুবার না পারলে কমপক্ষে একবার। স্ট্রেস কমাতে চাইলে যোগ করতে পারেন কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল। একটি বিশেষ হেয়ার মাস্ক চুলের বৃদ্ধি বাড়াতে ত্বরান্বিত করতে ডিমের কোন জুড়ি নেই। ডিমে আছে উচ্চ মাত্রার প্রোটিন এবং আয়রন, ফসফরাস, জিংক, সেলেনিয়াম, সালফার। একটি বা দুটি ডিম নিন চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী। সাথে যোগ করে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল কয়েক চামচ। এই মিশ্রণ চুলে ম্যাসাজ করে লাগান। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে ফেলুন। মাথায় খুশকি থাকলে যোগ করুন কয়েক চামচ লেবুর রস।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

১) প্রতিবার গোসলের সময় শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না চুল পরিষ্কার রাখা জরুরী, কিন্তু তা বলে প্রতিবার গোসলের সময় চুলে শ্যাম্পুর ব্যবহার চুলের জন্য মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। অতিরিক্ত শ্যাম্পুর ব্যবহারে চুলের প্রাকৃতিক তেল চলে যায়, যার ফলে চুল সহজে বাড়তে চায় না। তাই অন্তত ১ দিন পরপর চুল শ্যাম্পু করুন। ২) ভেজা চুল তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখবেন না চুল শুকানোর জন্য অনেকেই গোসল শেষে ভেজা চুল তোয়ালেতেই পেঁচিয়ে রাখেন যা চুলের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে চুলের গোঁড়া একেবারেই নরম হয়, যার কারণে চুল পড়া বাড়ে। চুল বৃদ্ধি একেবারেই কমে যায়। গোসল সেরে ফ্যানের বাতাসে চুল ছড়িয়ে শুকিয়ে নিন। এবং অবশ্যই চুল ঝাড়ার কাজটিও করবেন না। ৩) তেলের ব্যবহার চুলের ঘনত্ব দ্রুত বৃদ্ধির জন্য তেলের অন্য কোনো বিকল্প নেই। চুলের বৃদ্ধিতে তেল যতোটা কাজ করে অন্য কোনো কেমিক্যাল সমৃদ্ধ উপাদান তা করতে পারে না। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন তেল গরম করে চুলের গোঁড়ায় ম্যাসেজ করা উচিত। এছাড়াও সপ্তাহ অন্তত ১ দিন ক্যাস্টর অয়েল, অলিভ অয়েল ও আমন্ড অয়েল সমপরিমাণে মিশিয়ে চুলে লাগানো উচিত। এতেও চুলের দ্রুত বৃদ্ধি হয়। ৪) খাবারের দিকে নজর দিন শুধু বাহ্যিকভাবেই নয় চুলের বৃদ্ধি হয় ভেতরের পুষ্টিগুণ থেকে। আপনি যদি খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর এবং চুল বৃদ্ধিতে সহায়ক খাবার রাখেন তাহলে চুলের বৃদ্ধি দ্রুতই হবে। দ্রুত চুল বৃদ্ধির জন্য ভিটামিন ই, এ, ফলিক অ্যাসিড, ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার রাখুন প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়। ৫) চুল আঁচড়ানোর সময় মনোযোগ দিন চুল অনেক জোরে ঘষে আঁচড়ানো, চুলে টান লাগা, চুলের জট এক টানে ছাড়িয়ে ফেলার মতো ভুল করবেন না। এতে করে চুলের গোঁড়া নরম হয়, চুল পড়া বাড়ে এবং চুল ভেঙেও যায়। চুল খুব ভালো করে সময় নিয়ে আঁচড়ান ৬) কেঁচিকে হ্যাঁ বলুন অনেকেই ভাবেন চুল লম্বা করতে বা চুলের ঘনত্ব ঠিক রাখতে গেলে চুল একেবারেই কাটা ঠিক নয়। কিন্তু ৬ থেকে ১০ সপ্তাহ পরপর অন্তত ১ ইঞ্চি চুল কাটা চুলের জন্য খুবই জরুরী। এতে চুলের আগা ফাটা দূর হবে যা চুল বাড়তে সহায়তা করবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

১) প্রতিবার গোসলের সময় শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না চুল পরিষ্কার রাখা জরুরী, কিন্তু তা বলে প্রতিবার গোসলের সময় চুলে শ্যাম্পুর ব্যবহার চুলের জন্য মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। অতিরিক্ত শ্যাম্পুর ব্যবহারে চুলের প্রাকৃতিক তেল চলে যায়, যার ফলে চুল সহজে বাড়তে চায় না। তাই অন্তত ১ দিন পরপর চুল শ্যাম্পু করুন। ২) ভেজা চুল তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখবেন না চুল শুকানোর জন্য অনেকেই গোসল শেষে ভেজা চুল তোয়ালেতেই পেঁচিয়ে রাখেন যা চুলের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে চুলের গোঁড়া একেবারেই নরম হয়, যার কারণে চুল পড়া বাড়ে। চুল বৃদ্ধি একেবারেই কমে যায়। গোসল সেরে ফ্যানের বাতাসে চুল ছড়িয়ে শুকিয়ে নিন। এবং অবশ্যই চুল ঝাড়ার কাজটিও করবেন না। ৩) তেলের ব্যবহার চুলের ঘনত্ব দ্রুত বৃদ্ধির জন্য তেলের অন্য কোনো বিকল্প নেই। চুলের বৃদ্ধিতে তেল যতোটা কাজ করে অন্য কোনো কেমিক্যাল সমৃদ্ধ উপাদান তা করতে পারে না। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন তেল গরম করে চুলের গোঁড়ায় ম্যাসেজ করা উচিত। এছাড়াও সপ্তাহ অন্তত ১ দিন ক্যাস্টর অয়েল, অলিভ অয়েল ও আমন্ড অয়েল সমপরিমাণে মিশিয়ে চুলে লাগানো উচিত। এতেও চুলের দ্রুত বৃদ্ধি হয়। ৪) খাবারের দিকে নজর দিন শুধু বাহ্যিকভাবেই নয় চুলের বৃদ্ধি হয় ভেতরের পুষ্টিগুণ থেকে। আপনি যদি খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর এবং চুল বৃদ্ধিতে সহায়ক খাবার রাখেন তাহলে চুলের বৃদ্ধি দ্রুতই হবে। দ্রুত চুল বৃদ্ধির জন্য ভিটামিন ই, এ, ফলিক অ্যাসিড, ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার রাখুন প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়। ৫) চুল আঁচড়ানোর সময় মনোযোগ দিন চুল অনেক জোরে ঘষে আঁচড়ানো, চুলে টান লাগা, চুলের জট এক টানে ছাড়িয়ে ফেলার মতো ভুল করবেন না। এতে করে চুলের গোঁড়া নরম হয়, চুল পড়া বাড়ে এবং চুল ভেঙেও যায়। চুল খুব ভালো করে সময় নিয়ে আঁচড়ান ৬) কেঁচিকে হ্যাঁ বলুন অনেকেই ভাবেন চুল লম্বা করতে বা চুলের ঘনত্ব ঠিক রাখতে গেলে চুল একেবারেই কাটা ঠিক নয়। কিন্তু ৬ থেকে ১০ সপ্তাহ পরপর অন্তত ১ ইঞ্চি চুল কাটা চুলের জন্য খুবই জরুরী। এতে চুলের আগা ফাটা দূর হবে যা চুল বাড়তে সহায়তা করবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

যেভাবে লম্বা করবেন মেয়েদের চুল। তিনটি জিনিস ব্যবহার করে লম্বা করা যায়। যেমন- আলু, ডিম ও পেঁয়াজ। আলু ব্যবহারের পদ্ধতি : একটি মাঝারি আকৃতির আলু ঝুরি করে চিপে এর থেকে রস বের করে নিন। এরপর একটি বাটিতে আলুর রস, একটি ডিমের সাদা অংশ ও ১ চা চামচমধু খুব ভালো করে মেশান। খুব ভালো করে মিশে গেলে, মিশ্রণটি চুলের গোঁড়ায় আলতো ঘষে লাগিয়ে নিন। এভাবে ২ ঘণ্টা রেখে দিন। ২ ঘণ্টা পর একটি মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভালো ভাবে ধুয়ে নিন। ডিম ব্যবহারের পদ্ধতি : প্রথমে একটি বাটিতে একটি ডিমের সাদা অংশ নিন। এতে ১ চা চামচ অলিভ অয়েল (জলপাই তেল) ও ১ চা চামচ মধু নিন (চুলের দৈর্ঘ্য ও পরিমাণ অনুযায়ী অলিভ অয়েল ও মধুর পরিমাণ বাড়াতে পারেন)। তারপর উপকরণগুলো খুব ভালোকরে মেশান। যখন এটি মসৃণ পেস্টের আকার ধারন করবে তখন এত ব্যবহার উপযোগী হবে। মসৃণ পেস্টের মত হয়ে গেলে মাথার ত্বকে আলতো ঘষে মিশ্রণটি লাগিয়ে ফেলুন। ২০ মিনিট পর প্রথমে ঠাণ্ডা পানি ও পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১ বার এটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। ভালো ফল পাবেন। পেঁয়াজ ব্যবহারের পদ্ধতি: একটি লাল পেঁয়াজ নিন। লাল পেঁয়াজে সালফারের পরিমাণ বেশি থাকে। তারপর পেঁয়াজটি কুচি করে কাটুন ও ভালো করে পাটায় থেঁতলে নিন। একটি নরম পাতলা কাপড়ে এই পেঁয়াজ রেখে চিপে রস বের করে নিন। তারপর এই পেঁয়াজের রস সরাসরি মাথার ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট রাখুন। তারপর মৃদু কোন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২/৩ দিন ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন। বাড়তি পাওনা হিসাবে দূর হবে খুশকি ও অন্যান্য সমস্যা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ