পুরুশাঙ্গের উপর যে চুল থাকে তা কতদিন পর কাটতে হয় এবং তা কাটা কি সুন্নত না ফরজ নাকি নফল?

এখানে সুপরামর্শ দেয়া অসম্ভব। আপনি সরাসরি একজন চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ কে দেখাবেন। ১০০% ঠিক হয়ে যাবে৷

চল্লিশ দিন অন্তর অন্তর নাভির নিচের লোম কাটা উচিৎ। তবে ৩০ দিন পরপর ফেলাই উত্তম

আপনার লজ্জাস্থানের লোম পরিষ্কার করা ফরজ।আপনাকে গোফের লোমগুলো কেটে রাখতে হবে।

মেয়েদের অবাঞ্ছিত লোম পরিষ্কার করার জন্য ভিট কিংবা অন্য কোনো লোমনাশক ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করা ভালো। অথবা উপড়ে ফেলারও অবকাশ আছে। তবে মেয়েদের জন্য ব্লেড ব্যবহার করা ভালো নয়।

না কাটলে গুনাহগার হতে হবে।আর কাটার নিয়ম প্রতি সপ্তাহে ১বার।আর এটা না পারলে ১৫ দিনে ১বার।আর এটাও না পারলে ৪০ দিনে ১বার অবশ্যই কাটতে হবে।এই নিয়মটাই হাদিসে পাওয়া যায়

এটি একটি স্বাভাবিক ক্রিয়া ভয়ের কিছু নেই। অতিরিক্ত রক্তপাত অব্যাহত থাকলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। অতিরিক্ত ব্যাথা নিরাময়ে Aceclofenac ঔষধ টি খেতে পারে।

আপনি যেদিন আপনার  স্ত্রীর সাথে মিলিত হন,,আপনি মনে হয় তার চাহিদা পুরন করতে পারেন নি,,তার পরে ওনি অসুস্থ থাকার কারনে আপনি কিছু করেন নি,চেষ্টা ও আপনি করেন নি,, স্ত্রী  আপনাকে...

গোপনাঙ্গের লোম কাটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অংশ।রোজা অবস্থায় গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করা যাবে তবে সাবধানতার সহিত ককাটা ভালো যাতে ইচ্ছাকৃত রক্ত না বের হয়।

বীর্যপাত না হলে গোসল ফরজ হবেনা। তবে এরুপ ইসলামে হারাম/ না জায়েজ তাই পরিহার করুন, লিঙ্গ অসাড় ও দুর্বল হয়ে যাবে, যৌন সমস্যা বাড়বে, পর্ববর্তী তে বুঝবেন!!!!!?

নামাজ রোজা ফরজ, তখন তিনি মাজুর ব্যক্তি বলে বিবেচিত হবেন ।মাজুর ব্যক্তি প্রতি ওয়াক্তে নতুন অজু করে সে অজু দিয়ে ঐ ওয়াক্তের ফরজ, ছুন্নাত ও নফল নামাজ পড়তে পারবে। এমন কি কোরআন তেলাওয়াত, দুরুদ বা জেকের আজকারও করতে...