একজন সুস্থ্য ব্যক্তির জন্য প্রতি তিনমাসে ১টি করে কৃমির ট্যাবলেট খেতে হয়।আর যাদের সমস্যা আছে তারা ডাক্তারের পরামর্শে প্রতি তিন মাসে অনেক কয়টি খাওয়ার নির্দেশনা আছে।আর এটা খেতে হয়ে খালি পেটে।অথ্যাৎ খাবার দুই তিন ঘন্টা আগে অথবা পরে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
কৃমিনাশক ঔষুধ ডাক্তার রা ৩মাস পরপর সেবন করতে নিদের্শ প্রদান করে থাকে,
তিনমাস পর কৃমিনাশক ঔষুধ ১ম দিন খাওয়ার পর ৭ম দিন আরও একটি সেবন করতে হবে।
কৃমি নাশক
ঔষধ সব সময় ভরা পেটে সেবন করতে হয়।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
একজন সুস্থ মানুষের কৃমির ঔষধ ৩ মাস পরপর খাওয়া উচিত। আর কৃমির ঔষধ খাওয়ার পুর্বে অবশ্যই গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খেতে হবে। আর যে সময় একটু ঠান্ডা বা বৃষ্টি হয় তখন এ ঔষধ খাওয়ার উপযুক্ত সময়। আর কৃমির ঔষধ অবশ্যই ভরা পেটে খাওয়া উচিত।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
নিচের পরামর্শ অনুযায়ী চলুন।
খাবার খেতে হবে। একটা নির্দিষ্ট সময়
ধরে, রুটিন করে খাবেন। যখন মন চাইলো
আর খেলেন সেই অভ্যাস পরিবর্তন করতে
হবে।
২। ৩ বেলাতেই ভাত খান। সম্ভব হলে ৪
বেলা খেতে পারেন। প্রতিবেলা
ভাতের...
ও শোনা ও শোনা
ও শোনা ও শোনা
ও শোনা ও শোনা
ও সুন্ধরী
ও শোনা ও শোনা
তোমার মনটা দিয়ে যাও
তারাতারি এসে যাও
ও শোনা ও শোনা
ও শোনা ও শোনা
ও শোনা ও শোনা
টাং টাং...
যদি একেবারে খাজনা দেওয়া না তবে এত টাকা হতে পারে|এই জমি যদি ভাগ তাহলে প্রত্যেক অংশিদারকে খাজনার টাকা দিতে হবে|আর খাজনার টাকা না পেলে সরকার চাইলে এ জমি নিলামে তুলতে...
কৃমির ওষুধ খাওয়ার পরপায়খানার কোনো সমস্যা দেখা দেয় না পায়খানা স্বাভাবিকই হয়..তবে মলের কালার পরিবতিত হতে পারে।
তবে কৃমির ঔষুধ এর হালকা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায় যেমন: পরিপাকতন্ত্রের গোল যোগ,...
প্রতি ৪-৬ মাস অন্তর কৃমির ওষুধ খেলে মাধ্যমে কৃমির সংক্রমণ থেকে নিস্তার পাবে।
বাজারে কৃমির চিকিৎসার জন্য নানা রকম ওষুধ আছে। যেমন-মেবেনডাজল, অ্যালবেনডাজল, লেভিমাজল ইত্যাদি। এর মধ্যে মেবেনডাজল খেতে...