Call

আপনি যা করেছেন নিঃসন্দেহে হারাম কাজটি করেছেন আর এ কাজটি করার ফলে আপনার স্ত্রীর গভে হিজড়া সন্তান আসার সম্ভবনা রয়েছ ( আল্লাহ ই ভাল জানেন)। তাই আপনি এখন খাছ দিলে তাওবা করুন আর অতী গ্রুত একজন গাইনী বিষেষজ্ঞের পরামশ নিন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মেয়েরা সাধারণত মাসিক চলাকালিন সময়ে সেক্সুয়ালি একটিভ থাকে না, মাসিকের সময় জরায়ু ও যোনির অম্লভাব থাকে না। মিলনের সময় এবং পরবর্তীতে প্রচন্ড ব্যথা হতে পারে। আপনার দাম্পত্ত জীবনের সুখ-শান্তি ধরে রাখতে সঙ্গিনীর মানসিক ও শারীরিক দিক গুলো খেয়াল রাখা আপনার দায়িত্ব।

সতর্কতাঃ

* মাসিক চলাকালিন সময়ে সেক্স করলে (প্রোটেকশন ছাড়া) সন্তান হউক বা না'হউক বিভিন্ন যৌনব্যাধি (উভয়েরই) হওয়ার ঝুঁকি থাকে। মাসিক অবস্থায় মেয়েদের জরায়ু থেকে যে স্রাব আসে, তাতে রয়েছে বিষাক্ত কিছু যৌগ। তাই পুরুষদের সিফিলিস, গোনোরিয়া, লিংগ ছোট হয়ে যাওয়া, লিংগ বিকৃতিসহ নানা রোগ হতে পারে।  এছাড়া মেয়েদের যৌনাঙ্গে প্রদাহ, যৌনাঙ্গ ফুলে যাওয়া, রিতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া সহ বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে।

* মাসিক চলাকালিন সময়ে ডিম্বানু ভেঙ্গে তা মাসিকের স্রাবের সাথে বেরিয়ে যায়। মাসিকের সময় কোন ডিম্বানু থাকে না। তাই প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে কখনো কখনো মাসিকের সময় ডিম্বানু গঠিত হতে দেখা যায়, যদিও এর সম্ভাবনা খুবই কম।

* মাসিক শেষ হওয়ার পরবর্তী দুই থেকে আড়াই সপ্তাহ মেয়েদের প্রেগন্যান্ট হওয়ার সময় থাকে। এ সময় কালের মধ্যে সেক্স করলে নিয়ম মাফিক ইমার্জেন্সি পিল খাওয়াতে হবে।

বিঃদঃ মাসিক চলাকালিন সময়ে ভুলেও ইমার্জেন্সি পিল খাওয়াবেন না। এতে রিতুস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই সাবধান !

টিপসঃ

* মাসিক চলাকালিন সময়ে সেক্স করাটা একান্ত জরুরী হলে প্রোটেকশন (কনডম) ব্যবহার করুন। ঝুঁকি নেবেন না !

* রিতুস্রাব বন্ধ হয়ে গেলে "হট ওয়াটার ব্যাগ" দিয়ে সেঁক দেওয়া যেতে পারে। আর বেশী বেশী পানি খাওয়ান, এতে রক্ত জমাট বাধতে পারে না। এটা প্রাথমিক পদ্ধতি, তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এতেই কাজ হয়ে যায়। 

* এছাড়াও "সিজ বাথ" ও "কেজেল ব্যায়াম" করিয়ে দেখতে পারেন। এতে সুফল পাবেন।

* এম,আর (মিন্সট্রুয়াল রেগুলেশান) হলো প্রাপ্ত বয়স্ক নারীদের মাসিক নিয়মিত করনের (ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে) একটি বিশেষ ব্যবস্থা। প্রেগন্যান্ট হওয়ার সন্দেহ থাকলে এক থেকে তিন মাসের মধ্যে এম,আর করিয়ে নিতে পারেন।

জেনে রাখুনঃ রিতুস্রাব বন্ধ হওয়া মানেই প্রেগন্যান্ট হয়ে যাওয়া এই ধারনা ভুল। অযথা প্যানিক হয়ে বড় ধরনের কোন ভুল করে বসবেন না। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ