লক্ষণ: ১. চোখ লাল হয়ে যাওয়া। ২. চোখে চুলকানি হওয়া আর অনবরত পানি পড়া। ৩. চোখ খচখচ করা মানে চোখের ভেতর কিছু ময়লা পড়েছে এমন বোধ হওয়া। ৪. চোখ ফুলে যাওয়া প্রতিরোধের উপায়: ১. চোখের অ্যালার্জির প্রিভেনটিভ হিসেবে গোলাপ জলের জুড়ি নেই। ২/৩ ফোঁটা গোলাপ জল অ্যালার্জি আক্রান্ত চোখে দিয়ে কিছুক্ষণের জন্য চোখ বন্ধ করে রাখতে হবে যেন জলটা চোখে প্রবেশ করে আর ইনফেকশন সারিয়ে তোলে। ২. ৩ চা চামচ লবণ এক গ্লাস পানিতে দিয়ে ২০ মিনিট ফুটাতে হবে। তারপর ঠান্ডা হলে এক টুকরা পরিষ্কার তুলা দিয়ে আক্রান্ত চোখের কোণা মুছতে হবে। যেন চোখে থাকা ময়লা বের হয়ে আসে এবং চুলকানি আর অস্বস্তি থেকে আপনাকে থেকে মুক্তি দেয়। ৩. চোখের অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য পানির অবদানের কথা তো বলার অপেক্ষা রাখে না। চোখে চুলকানি হলে বা লাল হয়ে গেলে বারবার ঠান্ডা পানি দিন। ৪. কিছু আমলকির গুঁড়োর সঙ্গে মধু মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খাবেন। এতে আপনার ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি সাধন হবে আর অ্যালার্জি থাকবে আপনার কাছ থেকে দূর।
চোখের ঘরোয়া ভাবে অ্যালার্জিতে করণীয়ঃ ১. চোখের অ্যালার্জির প্রিভেনটিভ হিসেবে গোলাপ জলের জুড়ি নেই। ২/৩ ফোঁটা গোলাপ জল অ্যালার্জি আক্রান্ত চোখে দিয়ে কিছুক্ষণের জন্য চোখ বন্ধ করে রাখতে হবে যেন জলটা চোখে প্রবেশ করে আর ইনফেকশন সারিয়ে তোলে। ২. ৩ চা চামচ লবণ এক গ্লাস পানিতে দিয়ে ২০ মিনিট ফুটাতে হবে। তারপর ঠান্ডা হলে এক টুকরা পরিষ্কার তুলা দিয়ে আক্রান্ত চোখের কোণা মুছতে হবে। যেন চোখে থাকা ময়লা বের হয়ে আসে এবং চুলকানি আর অস্বস্তি থেকে আপনাকে থেকে মুক্তি দেয়। ৩. আপনার যদিও পানিতেও ইনফেকশন হয় তবুও চোখের অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য পানির অবদানের কথা তো বলার অপেক্ষা রাখে না। চোখে চুলকানি হলে বা লাল হয়ে গেলে বারবার ঠান্ডা পানি দিন। ৪. কিছু আমলকির গুঁড়োর সঙ্গে মধু মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে খাবেন। এতে আপনার ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি সাধন হবে আর অ্যালার্জি থাকবে আপনার কাছ থেকে দূরে। ৫. অন্ধকারে মোবাইল ব্যাবহার না করাই ভালো, একান্তই করতে হলে ব্রাইটনেস যথাসম্ভব কম রাখুন। ৬. পাওয়ারহীন চশমা পরলে উপকার পাবেন।
যে কোন ধরনের এলার্জির জন্য প্রথম পরামর্শই হলঃ " প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম"। কেননা এলার্জি এমন একটি সমস্যা যা খুব সহজে ভাল হবার নয়। তাই আপনার প্রথম কাজ হওয়া উচিৎ সকল ধরনের এলার্জি উৎপাদক জিনিস থেকে দূরে থাকা। আপনি কোন খাবার খেলে বা কোন পরিবেশে গেলে এমন হয় সেসব এড়িয়ে চলুন। প্রচুর পানি, ভিটামিন সি জাতীয় ফল এবং সবজি খাবেন, কেননা এসব চোখের এলার্জি কমাতে অত্যন্ত সহায়ক। আর একটা কথা অবশ্যই মনে রাখবেন এলার্জি একেবারেই ভাল হবার মতো কোন ঔষধ নেই। তবে এর নিয়ন্ত্রণ আপনার হাতে। আপনার সচেতনতাই সবচেয়ে বড় ঔষধ। তবে হ্যাঁ আজকাল ধাপে ধাপে এলার্জির চিকিৎসা করা হয়। এলার্জিকে সহনীয় মাত্রায় রাখতে প্রথমে অল্প শক্তিমাত্রার ঔষধ থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যয়বহুল ইমিউনোথেরাপির ব্যবস্থাও নিতে পারেন। ধন্যবাদ