এ অবস্থায় দিনে কত বার কতদূর হাঁটবে সেটা কারো জন্য নির্দিষ্ট নয়।হাঁটতে বলা হয় যাতে শরীরের নড়নের সাথে সাথে বাচ্চা ও একটু নড়াচড়া করে যেন একইভাবে না থাকে,থাকলে অরগানোজেনেসিস এ প্রভাব পরবে, আর একটা কারন হল পায়ে পানি জমে গেলে একটু হাঁটাহাটি করলে ভালো হয়। এতে শরীরের রক্ত প্রবাহ ও বাড়ে যাকে করে মা ও বাচ্চার উভয়ের দেহকোষে পুষ্টি পৌঁছাতে পারে। এখন হাঁটার বিষয়টা মায়ের শরীরের অবস্থায় উপর নির্ভর করবে, এত পরিমান হাঁটতে হবে যাতে উক্ত কার্যাদি সম্পূর্ন হয়, আবার বেশী বেশী এবং খুব জোরে জোরে ও হাঁটা যাবে না এতে আবার ক্ষতি হতে পারে।

Talk Doctor Online in Bissoy App