সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায়, রুট হচ্ছে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। যদিও এর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়, লিনাক্সের জগতে রুট বলতে সেই পারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায় যা ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী করে তোলে (অবশ্যই কেবল সেই কম্পিউটার, ডিভাইস বা সার্ভারে!)। রুট হচ্ছে একটি পারমিশন বা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন। আরো বিস্তারিত দেখুন,,,,,,,,, http://www.androidkothon.com/post-id/493
রুট করা বলতে একটি সেটাকে কাষ্টমাইজ করার জন্য উপযোগী করে তোলাকে বোঝার রুট করা অবশ্যই ভালো কারন রুট করলে আপনি আপনার সেটকে নিজের মত সাজাতে পারবেন। দেখে নিন রুট করার সুবিধা সমুহ। রুট করলে আপনি অনেক কিছুই করতে পারবেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো--> গেম/অ্যাপ হ্যাক, সিস্টেম ফাইলে পরিবর্তন, সিস্টেম ডিলিট বা যেকোনো অ্যাপকে সিস্টেম অ্যাপে রুপান্তর, র্যাম বৃদ্ধি, ফোন মেমরি বৃদ্ধি (কাস্টম রম ইন্সটল করতে হতে পারে) ইত্যাদি সতর্কতা : রুট করার কারিনে ওয়ারেন্টি বাতিল হতে পারে।
রুট করা বলতে বুঝাই,তা হল,,সাধারনত রুট হল শেকড, উইন্ডোজ-এ যেমন এডমিন ইউজার পূর্ণ সুবিধা ভোগ করে তেমনি লিনাক্সে রুট ইউজার বা সুপার ইউজার পূর্ণ সুবিধা ভোগ করে। এন্ড্রয়েড লিনাক্সকে পরিবর্তন করে ফোনের উপযোগী করে বানানো একটি অপারেটিং সিস্টেম (আইফোনের আইওএস-ও লিনাক্সকে পরিবর্তন করে ফোনের উপযোগী করে বানানো একটি অপারেটিং সিস্টেম)। এন্ড্রয়েড ফোনে ডিফল্টভাবে রুট ইউজার লক করা থাকে। এই লক খুলে রুট ইউজার হিসেবে ফোন ব্যবহার করাকে এন্ড্রয়েডের রুট করা বলে। একেক ফোনের রুট প্রক্রিয়া একেকরকম। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই রুট করার কাজ তথা রুট কমান্ড প্রয়োগ করার জন্য পিসি ব্যবহার করতে হয়। রুট করলে সেটের প্রসেসরের গতি কম-বেশি করা যায়, বিভিন্ন অপশন পরিবর্তন করা যায়, অপারেটিং সিস্টেম কাস্টমাইজ করা যায়, এবং যেসব সফটওয়্যার রুট অনুমতি ছাড়া চলে না সেসব সফটওয়্যার বযবহার করা যায়