boro plus লোশন ব্যবহার করবেন সাথে এই নিয়ম মেনে চললে আসা করি ভালো ফল পাবেন। একটা লেবু কেটে খোসাসহ মুখে ভালভাবে ঘষে নিন। লেবুর সাইট্রিক এসিড আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল, পিগমেন্টেশন, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন সি মুখের কালো দাগ দূর করে ত্বককে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে। প্রাকিতিকভাবে ত্বককে উজ্জ্বল করতে শসা খুব উপকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন বাসায় ফিরে মুখ ধোয়ার আগে শসার টুকরো দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট মুখ ঘষে ঘষে পরিষ্কার করে নিন। প্রতিদিন ব্যাবহারে ত্বক অনেক পরিষ্কার হয়। এছাড়া শসার রস ত্বকে প্রাকিতিক মশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে। এক চামুচ কাচা হলুদের সাথে কাচা দুধ মিশিয়ে পেষ্ট তৈরী করে সম্পুর্ন মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। কাচা হলুদ ত্বকের কোমলতা ধরে রাখে এবং কাচা দুধ স্কিনের কমপ্লেকশনকে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে। এলোভেরার জেলোতে প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফাটা ত্বক সারিয়ে তুলতে অনেক উপকারী। সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন এলোভেরা জেলো মুখে মেখে কিছুক্ষন অপেক্ষা করে মুখ ধুয়ে নিন। এটি ত্বকের মৃত কোষগুলো বের করে ত্বককে আরো উজ্জ্বল করে তোলে। শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু অনেক উপকারী। আধা চামুচ মধুর সাথে এক টুকরো লেবুর রস মিশিয়ে মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।
কলা ত্বকের জন্য খুব উপকারী একটি উপাদান। ত্বক ফেটে যাওয়া রোধে পাকা কলা এবং দই এর একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। মিশ্রিত এই প্যাকটি ত্বকের ফাটা অংশে লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এটি ত্বককে বেশ নরম আর মসৃণ করে তোলে। ভাল ফলাফলের জন্য প্রতিদিন এই কলার প্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন।
০২।বাদামের তেল :
তেল উপাদানটিই ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। ত্বকের ফাটা অংশে উদ্ভিজ এই উপাদানটি ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রতিদিন রাতে ঘুমোতে যাবার আগে এই বাদামের তেল ফাটা ত্বকে লাগালে ত্বকের মসৃণতা ফিরে আসে, ত্বক হয়ে ওঠে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
০৩।লেবুর রস :
আমাদের ত্বকে অনেকসময় বিভিন্ন ভিটামিনের অভাব হয়ে থাকে যার ফলেও এই ত্বক ফেটে যাওয়া রোগ হতে পারে। এ কারণে লেবুর রস অনেক উপকারী একটি উপাদান। লেবুর রস ত্বকে ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করে এবং ফেটে যাওয়া ত্বকে মসৃণতা ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে। এছাড়া চিনির সাথে এই রস ত্বকে ব্যবহারে তা স্ক্রাবের কাজ করে।
০৪। অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী :