শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Unknown

Call

প্রতিদিন ভোরে উঠুন, নামাজ পড়ুন। তারপর ১ ঘন্টা ব্যায়াম করুন। বিকালে সময় পেলে তখনও করবেন। খাদ্যতালিকায় প্রাণিজ আমিষ (মাছ, মাংস) ও স্নেহের (তেল) পরিমান যথাসম্ভব কমিয়ে ফেলুন। মিষ্টিজাতীয় খাবারও খুব কম খাবেন। যদি স্থুলতা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে একজন ভালো ডাক্তারের পরামর্শে ডায়েট চার্ট বানিয়ে নিতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

১.বাড়তি খাওয়া বন্ধ করুন, ২.নিয়মিত ব্যায়াম করুন ৩.বেশি কতে পানি খান, ৪.ফ্যাট জাতীয় খাওয়া কম খান, ৫.কুল-ড্রিংক্স কম খান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Sharifkhan

Call

বিশেষজ্ঞরা দেখেছেন, স্থূলকায় লোকজন তাড়াতাড়ি সবেগে খাবার গ্রহন করে। খাবার যখন খাবেন ধীরেধীরে খান। ভালোমত চিবিয়ে খাবারের স্বাদ গ্রহন করুন। ম্যাক্রোবায়োটিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, মুখভর্তি খাবার ৩০ বারের মত চিবালে মিশ্রিত লালার এনজাইম খাবার হজম করতে সহায়তা করে। ২। খাবার গ্রহনের সময় পেট ভর্তি হয়েছে মনে হলে খাওয়া বন্ধ করে দিন। আপনার পেট ভরে গেছে কি না সেই জিনিসটা মস্তিস্কের বুঝতে লাগে প্রায় ২০ মিনিট। ৩। প্রতি বেলায় খাবার খান। কোনো বেলায় খাওয়া বাদ দেবেন না। অনেকে মনে করেন দিনে একবেলা না খেলে ওজন হ্রাস হতে থাকবে। আসলে কিন্তু তা নয়। খাওয়া ড্রপ দিলে আপনার রক্তে সুগারের মাত্রা কমে যায়। আর সেকারনে আপনার ক্ষুধার পরিমান বৃদ্ধি পাবে। যে বেলায় না খাবেন ঠিক তার পরের বেলায় আপনি আপনার মনের অজান্তেই বেশি খেয়ে ফেলবেন। ৪। ওজন কমানো দীর্ঘ সময়ের বিষয়। আপনি ডায়েট কন্ট্রোল করা অবস্থায় প্রায়ই ওজন মেপে দেখেন ওজন কতটুকু কমলো। যখন দেখেন আপনার ওজন অতিসামান্য পরিমান হ্রাস হচ্ছে তখন আপনি হতাশ হয়ে পড়েন এবং চেষ্টা করা বন্ধ করে দেন। তাই নিয়মিত ওজন মাপবেন না। প্রতি সপ্তাহে একবার ওজন মাপতে পারেন। জানেনইতো তড়িঘড়ি করে দেহের ওজন কমানো সম্ভব না। ৫। ছোট প্লেটে খাবার নিয়ে খান। এতে করে আপনার খাবারের মাত্রা কমে আসবে। ৬। মদ্যপান করার অভ্যাস থাকলে পরিত্যাগ করতে হবে। এলকহলে এম্পটি ক্যালরি থাকে। ৭। যেসব খাবারে বেশি ফাইবার থাকে সেগুলো খান। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার দীর্ঘক্ষণ আপনার পাকস্থলী পরিপূর্ণ রাখবে আর পরিপাক ক্রিয়ায় সহায়তা করবে। ৮। দৈনিক কমপক্ষে ৭-৮ গ্লাস পানি পান করুন। অনেক সময় ক্ষুধাবোধের কারনে পানির তৃষ্ণা অনুভূত হয় না। দুপুর বেলায় বড় গ্লাসে করে পানি খেয়ে দেখুন আপনার ক্ষিধে লাগবে, তবে অন্তত দশ মিনিট পর। ৯। জাংকফুড, মিষ্টিজাতীয় খাবারের বদলে ফলমূল খাবার অভ্যাস করুন। লোভ সংবরন করতে হবে। অল্প অল্প করে কয়েকবার খাবার গ্রহন করুন। এতে করে আধপেটা থাকার অভ্যাস গড়ে উঠবে। ১০। দেহের ওজন তখনি কমে যখন আপনার ক্যালরি গ্রহনের পরিমানের চেয়ে ক্যালরি অবমুক্ত করবার পরিমান বেশি হবে। তার জন্যে আপনাকে শরীরচর্চা করতে হবে। তবে যেকোনো প্রকারের শরীরচর্চার আগে আপনার মেডিকেল কন্ডিশন চেকআপ করে নিবেন। সূত্রঃ www.webmd.boots.com

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে। অনেকেরই ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন পড়ে। চাহিদানুযায়ী ঘুম না হলে মেজাজ যেমন বিগড়ে থাকে, তেমনি শরীরেও সার্বিক অস্বাভাবিকতা কাজ করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে কারও পেট ভর্তি থাকলেও ক্ষিদে লাগে, যে কারণে সে ব্যক্তি অনেক খেতে বাধ্য হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ