আমি কয়েক বছর আগে এক মেয়ে কে মাজারে নিয়ে গিয়ে আল্লাহ কে সাক্ষী রেখে বিয়ে করি অতপর তার সাথে আমার কুরআন ধরেও অনেক ওয়াদা করা হয়।কিন্তু তার সাথে আমার শারীরিক মেলামেশা ছিল না, একদা তার সাথে আমার অনেক ঝগড়া হয় এবং আমি তাকে মুখে তলাক দেই। এর কিছু দিন পর আমি দেশের বাহিরে চলে আসি, এবং রাগত হয়ে তার কিছু ওয়াদা আমি ভগ্ন করি, এখন আমার কিছু প্রশ্ন ১, মাজারের বিয়ে কি জায়েজ ছিল,? ২, আমার ওয়াদা ভগ্নের কারনে এখন আমার কি করা উচিৎ আমার কি এখন কাফররা দিতে হবে,? ৩, আমি ওয়দা করেছিলাম তাকে ছারা আর কাওকে বিয়ে করব না এখন যেহেতু আর আমদের বিয়ে করা হবে না তাহলে কি আমি আরেক মেয়ে কে বিয়ে করতে পারব,? ৪,পরিশিষ্ট এই যে আমি বিশাল ভুল করে ফেলসি তাহলে আমি কি জাহান্নামী হয়ে গেসি বা এর থেকে মুক্তির উপায় কি,? বি: আমি কখনওই তার কাছ থেকে আমার অধিকার পাই নাই এমন কি বিয়ের পরও সে আমাকে তার চেহারা দেখাও নাই
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
SunMoon

Call

ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী আপনাদের বিয়ে হয় নি। কারন বিয়ের শর্তসমূহ এর মধ্যে একটি হলো সাক্ষী। ২জন ছেলে ১জন মেয়ে। বা ২জন মেয়ে ১জন ছেলে। সুতরাং যেহেতু আপনাদের বিয়ে হয় নাই সেহেতু তার সাথে কোন সর্ত মানার ও দরকার নাই। আপনি নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। আল্লাহ আপনাকে মাফ করে দিবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
makahjad

Call

আপনার বিয়ে হয়নি। বিয়ের জন্য ৩ টা শর্ত। ১। ওলি নির্বাচন। ২। দেন মোহর নির্দারন। ৩। ইজাব ওকবুল। আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বিয়ে করা যায়না, আর মাজারের এমন কোনো বিশেষত্বও নেই যে সেখানে গিয়ে আপনি বিয়ে করলেই তা কবুল হয়ে যাবে। তার সাথে যে সমর্পক করলেন তার জন্য আল্লার কাচে তওবা করুন। তবে কাফ্ফারার দরকার নাই। আল্লাহ পরম দয়ালু।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ