শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Minka

Call

আপনার মনে হয় কোষ্ঠ কাঠিন্য রোগ আছে | এ রোগে ভুগলে অর্শ হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ | কাজেই দেরি না করে ডাঃ এর কাছে যান | নইলে পরে সমস্যা আরো বেশি হবে |

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
avir

Call

পায়ুপথ ফুলে যাওয়া ব্যথা করা এইগুলা পাইলস রোগের লক্ষণ কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে এই রোগ দেখা যায় মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত প্রেসার দিতে হয়। ফলে মলদ্বারের চারিদিকে রক্তনালী ও মাংসপি- ফুলে গিয়ে পাইলস সৃষ্টি করে। পাইলসের উৎসর্গ (১) পায়খানার সময় বিশেষ করে কষা পায়খানার সময় পাইলসের রক্তনালী ছিড়ে যায় এবং রক্তক্ষরণ হয়। (২) পায়খানার সময় ব্যথামুক্ত, টাটকা রক্তক্ষরণই পাইলসের প্রধান ও প্রাথমিক লক্ষণ। তবে ধীরে ধীরে চিকিৎসার অভাবে এই রোগ জটিল আকার ও অন্যান্য উপস্বর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন : ক) পাইলস মলদ্বারের বাহিরে নাড়ীর মত বের হয়ে আসে, ফুলে যাওয়া খ) বাহির হওয়ার পর ভেতরে প্রবেশ না করা ব্যথা করা গ) ব্যথা ও ইনফেকশন দেখা দেওয়া ইত্যাদি। এই জন্য পাইলস হলে চিকিৎসার প্রয়োজন হয় আপনি নিকটস্থ সাস্থ্য কমপ্লেক্স বা ভালো একটা ডাক্তার এর পরামর্শ নিন, চিকিৎসা করান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MHR

Call

আপনার অশ্ব বা পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ! নিম্নোক্ত বিষয় গুলি লক্ষ করুন কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্রনিক বা দীর্ঘ মেয়াদি কাশি, ডায়রিয়া, গর্ভধারণ, লিভার সিরোসিস, প্রস্রাবে বাধা, মলদ্বারের ক্যান্সার, দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করা সহ অনেক কারনে পাইলস বা অর্শ রোগের সৃষ্টি হয়। উপসর্গ বা লক্ষণ :- সাধারণত মলদ্বার দিয়ে টাটকা রক্ত ঝরাই একমাত্র লক্ষণ। বিশেষ করে মলত্যাগের সময় মলের এক পাশ দিয়ে টাটকা রক্ত আসতে দেখা যায়। মলদ্বার দিয়ে রস নির্গত হওয়া যা মলত্যাগের আগে ও পরে ফোঁটায় ফোঁটায় পড়তে থাকে। মলদ্বার বেরিয়ে আসা। রক্ত শূন্যতা, মলদ্বারে ব্যথা ইত্যাদি। চিকিৎসা না করালে মলদ্বারে আলসার, গ্যাংগ্রিন, ফোঁড়া বা এরসেস, থ্রম্বোসিস ইত্যাদি জটিলতার সৃষ্টি হয়। বেশ কিছু ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানী অর্শ বা পাইলস রোগের চিকিৎসায় মুখে খাওয়ার ট্যাবলেট বাজারজাত করেছে, যা ১০ ও ২০ শুরুর মাত্রা হলে সুফল পাওয়া যায়। তবে দেরীর ২০ এবং তৃতীয় ডিগ্রীর পাইলস-এর অপারেশনের বিকল্প চিকিৎসা নাই। একজন রোগী কত ডিগ্রী পাইলস-এ আক্রান্ত একজন সার্জন মলদ্বার পরীক্ষা করে বলতে পারেন। কাজেই উপরের যে কোন উপসর্গ বা লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুতই একজন সার্জন বা শল্যচিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। যদি আপনি অপারেশন করাতে চান। তবে হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সায় এর রয়েছে বেশি সফলতা। আপনি যদি অপারেশন করাতে না চান তবে হোমিওপ্যাথি হলো সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সমাধান। কোষ্ঠ কাঠিন্য আক্রান্তদের জন্য পরামর্শ :- প্রতিদিন পানি খাবেন- ১৫ থেকে ২০ গ্লাস আশযুক্ত খাবার অর্থাৎ টাটকা শাক-সবজি, ফল মূল বেশি বেশি খাবেন। সকাল এবং রাতে ২ চামচ ইসুফগুলের ভুষি এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে পর পর দুই সপ্তাহ খাবেন। রাতে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ খাওয়া যেতে পারে। পরপর তিনদিন পায়খানা না হলে দুইটা অথবা তিনটা গ্লিসারিন সাপোজিটর মলদ্বারে নির্দেশ মত ব্যবহার করতে হবে। মলত্যাগের বাসনা নিয়ে সকালে হউক বা রাতে হউক একটি নির্দিষ্ট সময় প্রতিদিন টয়লেটে যেতে হবে। মানুষ অভ্যাসের দাস সে অভ্যাস নিজের মধ্যে গড়ে তুলতে হবে। এতো কিছুর পরেও যদি সুফল না আসে তা হলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। ******** আধুনিক হোমিওপ্যাথি ********* ১০৬ দক্ষিন যাত্রাবাড়ী, শহীদ ফারুক রোড, ঢাকা ১২০৪ ফোন: ০১৭২৭-৩৮২৬৭১, ০১৯২২-৪৩৭৪৩৫ আজকাল প্রায়ই পথে-ঘাটে পাইলস বা অর্শ রোগের চিকিৎসার নিশ্চয়তাসহ টোটকা, কবিরাজি, হারবাল ও নানা ধরনের অবৈজ্ঞানিক চিকিৎসার সাইনবোর্ডের সমাহার দেখা যায়। পাইলস বা অর্শ একটি সাধারণ সমস্যা, যার সুচিকিৎসা করা হলে রোগী ভালো থাকেন। কীভাবে বুঝবেন ? মলত্যাগের সময় ব্যথাহীন রক্তপাত, চুলকানি বা অস্বস্তিকর জ্বালাপোড়া, মলদ্বারে ব্যথা, পায়ুপথের বাইরের দিকে ফোলা বা বেরিয়ে আসা অনুভব করা, বা চাকার মতো অনুভূতি। কেন হয় পাইলস ? মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা, জন্মগতভাবে দুর্বল ধমনি, দীর্ঘদিনের কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া, ভারী বস্তু বহন করতে হয় এমন কাজ, অতিরিক্ত ওজন, গর্ভাবস্থা ইত্যাদি।পাইলসের চিকিৎসা না করা হলে প্রায়ই মলের সঙ্গে রক্তপাতের জন্য ধীরে ধীরে রক্তশূন্যতা হতে পারে, প্রায়ই ব্যথা হয় এবং সংক্রমণ হয়। পাইলসের বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসার কিছু ধাপ রয়েছে। প্রথম দিকে ওষুধ ও নির্দিষ্ট জীবনাচরণ প্রণালি মেনে চললে কাজ হতে পারে, তবে জটিল আকার ধারণ করলে অস্ত্রোপচারও লাগতে পারে। পাইলসের রোগীরা কিছু পদ্ধতি মেনে চললে ভালো থাকতে পারেন। পায়ুপথের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন কুসুম গরম পানিতে দিনে কয়েকবার ভিজিয়ে নিন ফুলে গেলে বরফ দেওয়া যায় চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়মিত মলম ব্যবহার করুন, প্রদাহ বা সংক্রমণের দ্রুত চিকিৎসা নিন প্রতিদিন প্রচুর আঁশযুক্ত সবজি, ফলমূল ও খাবার গ্রহণ করবেন; মাংস, কম আঁশ ও বেশি চর্বিযুক্ত খাবার, ফাস্টফুড ইত্যাদি পরিহার করুন। প্রচুর তরল ও দিনে ছয়-সাত পানি পান করুন। কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসা করুন, মলত্যাগে কখনো বেশি চাপ প্রয়োগ করবেন না, আটকে রাখবেন না। ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন, নিয়মিত ব্যায়ামে কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। মনে রাখবেন, এটি জটিল কোনো রোগ না হলেও একটি দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। তাই " গ্যারান্টি " চিকিৎসার আকর্ষণে না ভুলে নিয়মিত চিকিৎসা নিন ও নির্দিষ্ট নিয়মকানুন মেনে চলুন। ******** আধুনিক হোমিওপ্যাথি ********* ১০৬ দক্ষিন যাত্রাবাড়ী, শহীদ ফারুক রোড, ঢাকা ১২০৪ ফোন: ০১৭২৭-৩৮২৬৭১, ০১৯২২-৪৩৭৪৩৫

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ