প্রথমে আসি পরিচ্ছন্নতা নিয়ে। চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু বেছে নিতে হবে। খুশকির জন্য কিছু মেডিকেটেড শ্যাম্পু রয়েছে। যেমন- সিলেনিয়াম সালফাইট, কিটোকোনাজল। খুশকি যখন বেশি হয় তখন আমরা বলি প্রথম এক মাস প্রতিদিন ব্যবহার করেন। এর পরের এক মাস একদিন পরপর। এরপর ধীরে ধীরে ব্যবহার করা কমিয়ে দেবেন। আর শ্যাম্পু করলেই হবে না। এরপর চুল ভালো মতো ধুতে হবে। যেন চুলে শ্যাম্পুর অবশিষ্ট না থাকে, এতে চুলে আবার খুশকি হবে। খাবারকে প্রোটিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ করতে। কিছু সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হয়। ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম, ই, বি দেওয়া হয়। এগুলো চুল বাড়া এবং ঘনত্বের জন্য খুবই জরুরি। এরপরে কিছু টপিক্যাল স্টেরয়েড দেওয়া হয়। এ ছাড়া মেনোক্সিডিল দিতে বলি। সবগুলো বিষয়ই দীর্ঘমেয়াদি। ধৈর্য হারালে চলবে না। এসব মেডিকেশন ছাড়াও এখন হেয়ার লেজার রয়েছে। পিআরপি রয়েছে। এবং পরিশেষে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট রয়েছে, যা দীর্ঘস্থায়ী সমাধান।