রমজান মাসে সাধারনত ঘুম বেশী লাগে বা হয় কেন?

গোসলের আগে শরীরে ক্লান্তি থাকে সেজন্য ক্ষুধা অতোটা জেকে ধরতে পারে না। কিন্তু গোসলের পর ক্লান্তি দুর হয়ে যায়,সমস্ত দেহ ফ্রেশ হয়ে যায়।সেজন্য ক্ষুধা চড়াও হয়।

ইচ্ছা করে খারাপ দৃস্টিতে দেখলে রোযা মাখরুহ হয়ে যায় এবং গোনহা হয়। চোখের সামনে যদি হটাৎ খারাপ কিছু এসে যায় তাহলে নজর নিচে করে সরে পড়।

রমজান মাসে অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকার প্রধান উপায় হচ্ছে- মসজিদে বসে ইবাদাত করা(আল কোরআন পড়া) এছাড়াও রমজানের রোজা রেখে আল্লাহকে মনে-প্রাণে বিশ্বাস রেখে অশ্লীলওখারাপ কাজ কে গুনাহ মনে...

হাদিসে আছে রমজান মাসে জাহান্নামের দরজা গুলো বন্ধ করা হয় এবং শয়তানদের বন্দি করা হয়। কিন্তু হাদিসে এই কথা বলা হয়নি যে তাদের হত্যা করা হয়, অথাৎ শয়তানদের বন্দি করলেও মানুষ কে প্রভাবিত করার ,ধোঁকা দেয়ার ক্ষমতা তাদের থেকেই...

শয়তান যদিও শৃঙ্খলাবদ্ধ কিন্তু তার মানে এই নয় যে, শয়তান একেবারে শেষ বা মরে গেছে বরং শয়তান জীবিত তারা মরে যায় না। তাদের ক্ষমতা রোধ হয়ে যায়। ব্যাপারটি ভালোভাবে বোঝার জন্য একটি উদাহরণ দেওয়া...

তারাবির নামায অনেক দীর্ঘ তাই স্বাভাবিকভাবেই মানুষের ঘুম আসার কথা। রাসুল সাঃ এই জন্য চার রাকাত পরপর দোয়া পড়তেন যে, যাদের ঘুম লাগে তারা যেন চোখে মুখে পানি...

সাধারণ দিনে যা করেন।

নামাজ এক দিনে 5 বার,এক সপ্তাহে 35 বার,এক মাসে 150 বার,তিন মাসে 450 বার,ছয় মাসে 900 বার,নয় মাসে 1350 বার এবং এক বৎসরে 1827 বার আসে৤

এর কারন হলো সাড়ে এক এবং সাড়ে দুই এগুলোর শর্ট ভার্সন দেড় এবং আড়াই আর মানুষ সবসময় শর্টকাট ব্যাবহার করতে পছন্দ করে। এজন্য কেউ ইউনাইটেড স্টেটস অফ অ্যামেরিকা না বলে...

কেবল ক্বদরের রাত্রে এগুলো আল্লাহকে সিজদা করে একথা সঠিক নয়। বরং আসমান-যমীনে যা কিছু আছে সবই আল্লাহকে সিজদা করে’ (নাহল ৪৯) ।