না এক্ষেত্রে আপনি একজন মুসলিম হিসেবে ইসলামের দাওয়াত দেয়া থেকে বিরত থাকবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
UmarFaruk

Call

নিজে সৎকাজ করা এবং অসৎ কাজ থেকে বিরত থাকা যেমন ওয়াজিব, তেমনি অপরকে সৎকাজের উপদেশ দেওয়া এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করাও ওয়াজিব। প্রকৃত মুসলিমের জন্য উভয়টিই পরিপূর্ণ করার জন্য সচেষ্ট হতে হবে। একটি ওয়াজিব পালন করতে না পারলে আরেকটি ওয়াজিব ত্যাগ করা যাবে না। সাঈদ বিন জুবায়ের (রহঃ) বলেন, ‘মানুষ যদি নিজে করতে না পারার কারণে সৎকাজের আদেশ এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করা থেকে বিরত থাকত, তাহ’লে সৎ-অসৎ কাজের আদেশ-নিষেধকারী খুঁজে পাওয়া যেত না’ (আলোচনা দ্রঃ ইবনু কাছীর, বাক্বারাহ ৪৪ আয়াতের ব্যাখ্যা) । আল্লাহর বাণী, ‘তোমরা যা কর না তা বল কেন?’-এর ব্যাখ্যা হ’ল, এখানে আল্লাহ তা‘আলা বনী ইসরাঈলদেরকে অন্যকে উপদেশ দানের পরও নিজেরা না করার কারণে তিরস্কার করেছেন, অন্যকে উপদেশ দেওয়া থেকে বিরত থাকতে বলেননি। বরং ন্যায়ের আদেশ দেওয়া প্রত্যেক মানুষের জন্য ওয়াজিব। তবে অন্যকে উপদেশ দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে নিজে না করলে কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে (বুখারী হা/৩২৬৭, মুসলিম, মিশকাত হা/৫১৩৯) ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ