SiyamHossen

Call

হ্যা, তাকে বাধা দেবে। কারন সে না জেনে ভুল করছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ছিয়াম অবস্থায় ভুলবশত: কিছু খেলে বা পান করলে ছিয়াম ভেঙ্গে যায়না। যেমন একটি সহীহ হাদীসে এরশাদ হয়েছে, ﻋَﻦ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳﺮَﺓَ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻗَﺎﻝَ : ‏« ﺇِﺫَﺍ ﻧَﺴِﻲَ ﺃَﺣَﺪُﻛُﻢْ، ﻓَﺄَﻛَﻞَ، ﺃَﻭْ ﺷَﺮِﺏَ، ﻓَﻠْﻴُﺘِﻢَّ ﺻَﻮْﻣَﻪُ، ﻓَﺈﻧَّﻤَﺎ ﺃﻃْﻌَﻤَﻪُ ﺍﻟﻠﻪُ ﻭَﺳَﻘَﺎﻩُ ‏». ﻣﺘﻔﻖٌ ﻋَﻠَﻴْﻪِ অর্থাৎ আবূ হুরাইরা (রাদিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, “যখন কোন ব্যক্তি ভুলবশত: কিছু খেয়ে বা পান করে ফেলবে, তখন সে যেন তার রোযা (না ভেঙ্গে) পূর্ণ করে নেয়। কেননা, আল্লাহই তাকে খাইয়েছেন এবং পান করিয়েছেন।” [বুখারি ১৯৩৩, ৬৬৬৯, মুসলিম ১১৫৫, তিরমিযি ৭২১, আবু দাউদ ২৩৯৮, ইবন মাজাহ ১৬৭৩, আহমদ ৮৮৯১, ৯২০৪, ৯২০৫, ৯৯৭৫, ৯৯৯৬, ১০০২০, ১০২৮৭, দারেমি ১৭২৬, ১৭২৭] তবে কেউ কাউকে ছিয়াম অবস্থায় আহার বা পানাহার করতে দেখলে অবশ্যই তাকে সতর্ক করবে। কেননা মু'মিন ভাই হিসাবে আরেক মু'মিন ভাইয়ের সার্বিক বিষয়ে কল্যাণ কামনা করা ঈমানী দায়িত্ব। এ প্রসঙ্গে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন- ‏«ﺍﻟﺪﻳﻦ ﺍﻟﻨﺼﻴﺤﺔ. ﻗﻠﻨﺎ ﻟﻤﻦ ﻗﺎﻝ ﻟﻠﻠﻪ ﻭﻟﺮﺳﻮﻟﻪ ﻭﻷﺋﻤﺔ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﻭﻋﺎﻣﺘﻬﻢ ‏». অর্থাৎ "দীন হলো মানুষের কল্যাণ কামনা। আমরা বললাম এটা কাদের জন্য? রাসূল বললেন, এটা আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও সকল মুসলিম নেতৃবৃন্দ ও জনসাধারণের জন্য।” সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজের নিষেধ দীনের সবকিছু অন্তর্ভুক্ত করে। মহান আল্লাহ যাবতীয় হালাল ও বৈধ বস্তুকে সৎকাজের নামান্তর এবং অবৈধ জিনিসকে অসৎ কাজ হিসেবে বারণ করার অধীন করেছেন। আর ছিয়াম অবস্থায় খাওয়া ও পানাহার করা নিঃসন্দেহে অন্যায় কাজের অন্তর্গত। তাই তাকে অবশ্যই বাধা দিতে হবে। মহান আল্লাহ সঠিকভাবে তার দ্বীন মেনে চলার তাওফিক দিন। আমীন!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হ্যাঁ,অবশ্যই সে বাধা দিবে, যদি যে ব্যক্তি ভুলে আহার করতেছে সে যদি রোজা রাখার ক্ষমতা রাখে,অর্থাৎ বেশি বৃদ্ধ না, আর যদি আহার করতেছে এমন ব্যক্তি যে বেশি বৃদ্ধ তাহলে তাকে কিছু বলবেনা৷ দলিল....ফেক্বাহ্ শাস্ত্রে রোজার মাসআলাতে আছে৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ