চাহিদাঃ বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে এর চাহিদা অনেক, এবং এর চাহিদা দিন দিন আরো বেড়েই চলছে। বাংলাদেশের সরকারি চাকরির ক্ষেত্রেও অনেক সুযোগ রয়েছে।
যেভাবে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়ঃ যদি এস এস সি বা দাখিল অথবা সমমানের শ্রেনীতে বিজ্ঞান বিভাগ না থাকে, তাহলে এস এস সি পাশের পর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে ০৪ বৎসর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে, তারপর দেশে বিদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে তিন বা চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করে, ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়। এক্ষেত্রে এস এস সি পাশের পর আরো মোট আট বৎসর পড়াশোনা করতে হবে। উল্লেখ যে, ডিপ্লোমা ডিগ্রি ইঞ্জিনিয়ার হলেও, এটা দ্বিতীয় শ্রেণীর ইঞ্জিনিয়ার। প্রথম শ্রেণির ইঞ্জিনিয়ার হতে হলে স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে।
আর যদি এস এস সি বা সমমানে বিজ্ঞান বিভাগ থাকে, তাহলে উপরের পদ্ধতিতেও ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়। অথবা, HSC তে বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পাশ করে, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে, চার বৎসর মেয়াদি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করে, ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়। এক্ষেত্রে ssc এর পর আরো ছয় বৎসর পড়াশোনা করতে হবে।
খরচঃ সরকারি প্রতিষ্ঠানে খরচ অনেক কম, প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে খরচ বেশি।
রেজাল্টঃ SSC, HSC, Diploma ইত্যাদিতে রেজাল্ট অবশ্যই ভালো করতে হবে।
এখন থেকে যা করা উচিৎঃ SSC তে GPA 5 টার্গেট। তারপর যদি SSC তে বিজ্ঞান বিভাগ হয়, তাহলে HSC তেও GPA 5 টার্গেট। আর যদি বিজ্ঞান বিভাগ না হয়, তাহলে পলিটেকনিক থেকে ডিপ্লোমাতে CGPA 3.8 টার্গেট।