শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

এটা মহিলাদের একটা কমন সমস্যা। আর দিন দিন এই রোগের প্রকোপ বেড়েই যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরাও এটা নিয়ে বিস্তর গবেষণা করে আসছে। কিন্তু অনেক সময় Exact কারণ বলা যায়না। তবে প্রধানত এর জন্য দায়ী করা হয় HPV নামের একটা ভাইরাসকে। যেটা শারীরিক মিলনের মাধ্যমে জরায়ুতে প্রবেশ করতে পারে।


এছাড়াও বেশ কিছু কারণ বলা যায়। যেমন -

  • দীর্ঘদীন যাবৎ জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল গ্রহণ করলে (05 বছরের বেশী)
  • যৌনাঙ্গ পরিচ্ছন্ন না রাখলে
  • একাধিক যৌন সঙ্গী থাকলে
  • ধূমপানের অভ্যাস থাকলে (কিংবা তামাক পাতা, জর্দ্দা, গুল ইত্যাদি গ্রহন করলে)
  • যৌন সঙ্গীর একাধিক মহিলার সাথে শারীরিক সম্পর্ক থাকলে
  • খুব কম বয়সে বিয়ে হলে এবং ঘন ঘন সন্তান প্রসব করলে
  • হরমোনের ভারসাম্যতা ইত্যাদি।

একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে যতদূর জানি ওষুধ খেলেই সেড়ে যায়। কিন্তু ক্যান্সারে রুপ নিয়ে ফেললে অপারেশন করে ফেলে দিলেই নিরাপদ। যাদের সন্তান হবার আগে ক্যান্সার হয়ে যায় তাদের জন্য বিষয়টা বেশ পিড়াদায়ক। কারণ জরায়ু অপসারণ করলে সন্তান ধারণ করা সম্ভব না। কারণ জরায়ুতেই সন্তান ধারণ করতে হয়।

তাই যখনই এ বিষয়ে কোন রকম সন্দেহ হবে দেরী না করে সাথে সাথে মহিলা রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। লজ্জার কারণে অনেকে বিষয়টা এড়িয়ে যায়। কিন্তু দেরী করে ফেললে সেটা জরায়ু থেকে শরীরের অন্যান্য স্থানেও ছড়িয়ে পড়বে। তখন জীবন নিয়ে টানাটানি দেখা দিবে। ধন্যবাদ।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ