ছবি দেওয়া হলো


ধন্যবাদ।image


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

গ) উদ্দিপকে যে তিনটি চরনে যা বুঝিয়েছে তা হলো:-সামাজিক অহংকার ও মানুষ মানুষে বৈষম্যতা,, ব্যাখ্যা ঃ- প্রত্যেকটি মানব শিশু জম্ম নেয় অসহয়ায় হয়ে আর  সে গড়ে উটে সামাজিক রীতি নীতির মধ্যে দিয়ে। আর সামাজিক রীতি নীতি মানব শিশুকে অনেক কিছু শিক্ষা দেয়। যেমনটি হয়েছিলো উদ্দিপকে কবিতার প্রথম তিনটি চরণে  এক জন সাহেব সে কুলিকে গলায় দাক্কা দেয়। কিন্তু সে ভুলে গেছে মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব এটা তার সব চেয়ে বড় পরিচয়। আর কবি লালন ফকির বলেনঃ- মানুষ কি জাত বুঝলাম না এ সংসারে কালো আর ধলো বিতরে সব রাঙ্গা তাহলে ধনী আর গরিব সকলের বিতরে বয়ে যাওয়া রক্ত কিন্তু লাল। এ অর্থের দাম্বিকতা ও অহংকারের কারনে সে নিকের মনুষ্যত্বকে কবর দিয়ে আরেকটি মানুষের ঘাড়ে দাক্কা মারলো, কিন্তু সাহেব ভুলে গেছে, সভার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নেই।  সামাজিক মান মর্যদা দিয়ে আমাদের চলা ও অন্যের সাথে খারাপ ব্যবহার করলে সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ আর জঙ্গলের পশুর মধ্যে তপাত থাকবে না।        পরিশেষে উদ্দিপকের সামাজিক বৈষম্যতা আর অর্থের অহংকার আমাদের ত্যাগ করতে হবে তাহলে গড়তে পারবো অসাম্প্রদায়ীক এক পৃথিবী নামের স্বর্গ রাজ্য। উদ্দিপকের সাহেব এ খানে অহংকার ও বৈষম্যতা প্রকাশ করেছেন, যার করনে অর্থের অহংকারের কারনে এক জন কুলিকে ঘাড় দাক্কা দিলেন,,,ধন্যবাদ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ