ইসলামী শরীয়তে কোন মেয়েকে অন্যায়ভাবে বশীকরণের কোন নিয়ম বা পন্থা বলে দেওয়া নেই। তাই ইসলামী পদ্ধতীতে তা বাতলানো সম্ভব নয়। তবে হ্যাঁ, আপনার কোন মেয়েকে ভালো লাগলে দুআ এবং পারিবারিকভাবে তার সাথে বিবাহের জন্য চেষ্টা করতে পারেন। আর স্ত্রীকে বলে আনতে এদুআ বেশি বেশি পাঠ করতে পারেন-হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদিগকে আমাদের স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততিগণ হতে নয়নের তৃপ্তি দান কর এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের নেতা বানাও। (সূরা আল ফুরকান, আয়াতঃ ৭৪) আশা করি বোঝেছেন।
তবে নিচে দুটো বহুল পরিক্ষিত টোটকা দেওয়া হলোঃ
১।যে মেয়েলোককে বশ করতে চান তার ঋতু কালিন ব্যবহৃত কাপরের একটি টুকরো সাধরনত গ্রামের মেয়েরা এক কাপর কয়েকদিন/ কয়েক বার ব্যবহার করে এটা খুজে বের করার দায়িত্ব আপনাদের তবে আমি এটুকু বলবো মেয়ের ঋতুকালীন কাপর খুজতে গিয়ে আবার মেয়ের মায়ের কাপর নিয়ে আসবেন না। এবার সেই কাপরের কিঞ্চিৎ কেটে নিয়ে তাতে রেডির তৈল মাখিয়ে আগুনে জ্বালাবেন এবং সেটাকে কাজল বানাবেন এবার সেই কাজল চোখে দিয়ে সেই মেয়ের সাথে দেখা করবেন। এবার দেখেন সেই মেয়ে আপনাকে কি বলে, সে অবশ্যই আপনাকে মনে করবে না যে আপনি তার বাপ চাচা বা অন্য কেউ !
২। আবার অশ্বনী নক্ষত্রে পলাশ গাছের শিকর হাতে নিয়ে সেই দিন যদি আপনার কাঙ্খিত মেয়ের সাথে দেখা করেন তবে সেই মেয়ে আপনাকে দেখা মাত্র বিচলিত হবে এতে বিন্দু মাত্র সন্দেহ নাই । তবে পলাশ গাছ খুজে পাওয়া টা যেমন আপনার ব্যক্তিগত তেমনি গুরুর অনুমতি বিহিন এই কাজটি করাও মুর্খতা ছাড়া অন্য কিছু বলে আমি মনে করি না। তবে আপনি কিছু কিছু গাছ নিজ প্রয়োজনে আপনার বসত বাড়ীর চারপাশে লাগাতে পারেন এতে আপনার প্রেমিক হৃদয়ের স্বারাদিতে যেমন কাজে লাগবে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করতেও কাজে লাগবে এবং ঔষধি গাছ হিসাবে তো লাগবেই।। তাই গাছটি আজই খুজে বের করুন।
বিঃদ্রঃ আপনি প্রশ্ন করেছেন তাই আমি উত্তর সংগ্রহ করে সেটা বললাম, কিন্তু ব্যাক্তিগত ভাবে আমি এসব একদমই বিশ্বাস করিনা। এগুলো কুসংস্কার ছাড়া আর কিছুই নয়। দয়া করে এগুলো চেষ্টা করবেন না বা কাউকে এসবের জন্য অর্থ দিয়ে ঠকবেন না।