না সব সূরা পড়তে হবে না। তবে সূরা ফাতিহা নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। সূরা ফাতিহা যখন ইমাম বাতেনি মানে নিঃশব্দে পরে তবে আপনার শুধু সূরা ফাতেহা পরে নেয়া উত্তম। আর যদি সূরা ফাতিহা ইমাম উচ্চস্বরে পরে তবে আপনি তা শ্রবন করবেন। তবে কেউ কেউ ইমামের উপর সব দায়িত্ব ছেরে দিয়ে সব সময় চুপ থাকে এ নিয়ে বিবাদ করার কিছুই নাই।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন।
জামাতের সহিত নামাজ পড়িলে মুক্তাদি কিরাত ও সূরা ফাতিহা কিছুই পড়িবে না। বরং নামাজের ধ্যানে ইমামের কিরাত শুনিতে থাকিবে এবং চুপ করিয়া এই ধ্যানে দাঁড়াইয়া থাকিবে।