ইমাম সাহেব সূরা ফাতেহা পড়ার সময় শব্দ করে আমিন বলে না কেন?

সূরা আসর সম্পর্কে ইমাম শাফেয়ী (রাহ.) বলেন, এ সূরা ব্যতীত অন্য কোনো সূরা যদি অবতীর্ণ না হতো, তাহলে মানুষের (হিদায়াতের) জন্য এ সূরাই যথেষ্ট হতো। (রুহুল মাআনী)। অন্য একটি সূত্রে ইমাম...

ইমাম সাহেব পাগড়ি পরে নি, কিন্তু মুক্তাদি পাগড়ি পরেছে এতে উভয়ের নামাজ সহিহ হবে। কেননা, নামাজ সহিহ হওয়ার জন্য ইমাম মুক্তাদীর পাগড়ি পড়া শর্ত নয়। নামাজ বিশুদ্ধ হওয়ার অন্যতম একটি শর্ত হলো...

আল ফাতিহা Aya No Aya 1 ﺑِﺴْﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤَٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣِﻴﻢِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। In the name of Allah, Most Gracious, Most Merciful. 2 ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ...

নবীজীর জানাযার ইমামতি করতে কেউ সাহস করেনি। তাই সবাই এসে যে যার মতো করে আলাদা আলাদা জামানতবিহীন নামাজ পড়েছে। 

মুসলমাদের ধর্মীও গ্রন্থ হলো আল- কুরআন। আসমানী কিতাব সমূহের মধ্যে প্রথম স্থান পবিত্র আল-কুরআনের। মহান আল্লাহ তার প্রিয় হাবীবের মাধ্যমে বিশ্ব জগতের শান্তি ও মানব জাতির হিদায়েতের জন্য মহাগ্রন্থ আল-...

হ্যাঁ পাঠ করা যাবে।কারণ তা ছাত্রদের কে তারা আমল শিক্ষা দিচ্ছেন।তবে উত্তম হচ্ছে এরকম না করাই ভালো।কারণ সহিহ হাদিসে এরকম আমল পাওয়া যায়নি।আশা করি উত্তর বুঝতে পারছেন।

জামাআ'তে নামাজ পড়লে শুধু নিজে যা পড়বেন- সানা, রুকু & সিজদার তাসবীহ্, তাশাহুদ, দূরূদে ইব্রাহীম, দোয়ায়ে মাছুরা। এছাড়া বাকী কিছু পড়তে হবে না, ইমাম জোরে পড়ুক বা চুপিচুপি পড়ুক।

মাগরিবের ফরজ নামাজে ইমাম সাহেব মনে মনে সুরা ফাতেহা তেলাওয়াত করেন। এবং মুক্তাদিরা চুপচাপ দাড়িয়ে থাকবে কিছু বলবেনা (তেলাওয়াত) করবেনা। এবং ইমাম সাহেবকে অনুসরণ করবেন।

কুরআন পড়ার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথমে আপনি পবিত্র হয়ে নিবেন। তারপরে হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর প্রতি দরুদ শরীফ পাঠ করবেন। অতঃপর "তায়াউয" তথা 'আউযুবিল্লাহিমিনাশ'শাইতনির রাজিম' পাঠ করার পরে "তাছমিয়া" তথা 'বিসমিল্লাহর রহমানির রহিম'...

আমি যতটুকু বুঝতে পারছি, পেছনে একজন এক্বামত দেন। আজান এবং একামত এর অর্থ একই শুধু কাদকা মাতিসসালাহ যোগ করা হয় একামতে।