Call

এই প্রবাদটা ধরতে গেলে পুরোটাই সত্য । আমাদের দেশে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান এবং বিভিন্ন ধম্বালম্বী মিলে যুগ যুগ ধরে বসবাস করছি । অনেক সময় দেখা যায়, মুসলমানদের ঈদ হচ্ছে । এতে কিছু কিছু হিন্দু অংশগ্রহণ করলো । আবার, হিন্দুদের পূজার সময় দেখা যায়, অনেক ফূর্তিবাজ মুসলমান সেখানে অংশগ্রহণ করলো । এজন্য বলা হয়েছে, ধর্ম কিন্তু একজনের, কিন্তু সেখানে অন্য সবাই অংশগ্রহণ করে । মূলত আমাদের সমাজের কিছু বর্বল লোকদের জন্য এই কথাটি প্রচলিত হয়েছে ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Md Ashif

Call

"ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার" এই উক্তিটাকে বিকৃত করে এখন বলা হয়, 'ধর্ম যার যার, উৎসব সবার" তবে এটাকে পুরোপুরি উড়িয়ে দেওয়া যায়না, বর্তমানে অসাম্প্রদায়িক চেতনা থেকে সম্প্রীতি বেড়েছে। মুসলিমদের ঈদে হিন্দুরা অংশ নেয়, যীশুখ্রিষ্টের জন্মদিনে প্রায় সকল ধর্মের লোক উদযাপন করে, হিন্দুদের পুজোয় মুসলিমরা অংশ নেয়...[যদিও মৌলবীদের মতে ইসলামে এটা শিরকের সমান গুনাহ হয়] কিন্তু, সংস্কৃতির একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো "সমন্বয়বাদ"... হিন্দু মুসলিমের সংস্কৃতি মিশে সমন্বয়বাদ ঘটেছে অর্থাৎ ধর্মীয় উৎসবগুলা সর্বজানিন হয়ে গেছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Abdul Majed

Call

এই প্রবাদ বাক্যটা ইসলামের দৃষ্টিতে বলা হারাম/জায়েজ নেই।কিভাবে এই বাক্যটা বলা যায়।হিন্দুরা কি আমাদের কুরবানীর সময় বাড়িতে বেড়াতে আছে।হিন্দুরাও এই বাক্যের বিরোধী

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
আল্লাহ তাআলা মুসলিম এবং অমুসলিম এই দুই দলের মধ্যে এভাবে পার্থক্য করে দিয়েছেনঃ “তোমাদের দ্বীন তোমাদের জন্য আমার দ্বীন আমার জন্য।”

১। বলুনঃ হে কাফের সম্প্রদায়!

২। তোমরা যার ইবাদত কর আমি তার ইবাদত করি না।

৩। তোমরাও ইবাদতকারী নও যার আমি ইবাদত করি।

৪। আর আমি ইবাদতকারী নই তোমরা যার ইবাদত কর।

৫। তোমরা ইবাদতকারী নও যার আমি ইবাদত করি।

৬। তোমাদের দ্বীন তোমাদের জন্য আমার দ্বীন আমার জন্য। (সুরা কাফিরুন)।

আবু দাউদ শরীফে বর্নিত রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তি যেই জাতির অনুকরণ করবে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত বলেই গণ্য হবে।

কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ এর দৃষ্টিতে শরীয়তের ফায়ছালা হলো তাদের যে কোনো অনুষ্ঠানে মুসলমানের জন্য যাওয়া সম্পূর্ণ হারাম এবং কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। এতে গুনাহ হবে।

কাজেই কোনো মুসলমান যেনো কোনো অবস্থাতেই তাদের কোনো অনুষ্ঠানে উপস্থিত না হয়।

অমুসলিমদের যে কোন উৎসবে অংশগ্রহণ করা মুসলমানদের জন্য হারাম। উমার ইবনে খাত্তাব (রাঃ) বলেছেন, তোমরা মুশরিকদের উপাসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করো না। কারণ সেই সময় তাদের উপর আল্লাহর গযব নাযিল হতে থাকে।

(ইবনুল ক্বাইয়্যিম (রহঃ) তার আহকামুল জিম্মাহঃ ১/৭২৩-৭২৪ এ সহিহ সনদে বায়হাক্বী থেকে এই রেওয়ায়েত বর্ণনা করেছেন)।

ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। এই প্রবাদ কতটুকু হক/সত্য, তা একজন মুসলমান হিসাবে নিজের বিবেক দিয়ে বিচার করুন। উপরে রেফারেন্স দেওয়া হয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Sabbir245

Call

এই কোনো প্রবাদ হতে পারে না, সমাজের কাফিররা এটাকে প্রবাদ বলে ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আমাদের বাংলাদেশের জন্য এটি সত্য। কারন অসাম্প্রদায়িক এ দেশে ইদ, পূজায় সকল ধর্মের মানুষ অংশগ্রহণ করে। তবে কিছু মুসলিম এটাকে হারাম মনে করে। তবে এটা শুধুমাত্র তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ