Call

“আর যারা তাদের নিজদের লজ্জাস্থানের হিফাযতকারী। নিজেদের পত্নী অথবা অধিকারভুক্ত দাসী ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। সুতরাং কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে তারা হবে সীমালংঘনকারী।” (সুরা মু’মিনুন, আয়াত নং ৫-৭) এখান থেকে বোঝা যায় যে, ইসলামে 'মুত্আর' (কিছু টাকা-কড়ি দিয়ে কোন মহিলাকে সাময়িকভাবে স্ত্রীরূপে গ্রহণ করার অনুরূপ হস্তমৈথুন করার) কোন অনুমতি নেই। যৌন বাসনা পূর্ণ করার রাস্তা মাত্র দুটি; স্ত্রী-সঙ্গম অথবা ক্রীতদাসীর সাথে মিলন; বরং বর্তমানে এ বাসনা পূরণের জন্য কেবল স্ত্রীই রয়ে গেছে। কারণ, অধিকারভুক্ত যুদ্ধবন্দিনী বা ক্রীতদাসীর অস্তিত্ব বর্তমানে বিলুপ্ত। কিন্তু যদি কখনও এমন অবস্থা সৃষ্টি হয়, যখন ক্রীতদাসী বিদ্যমান থাকবে, তখন তাদের সাথে স্ত্রীর মতই মিলন বৈধ হবে। দাসী বলতে বোঝায় কোনো মানুষকে জোরপূর্বক শ্রম দিতে বাধ্য করা এবং এক্ষেত্রে কোনো মানুষকে অন্য মানুষের অস্থাবর সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা হয়। কাউকে তার ইচ্ছার পরিবর্তে দাস করা যেতে পারে। এটি হতে পারে তার আটক, জন্ম, ক্রয় করা সময় থেকে। আর রাসূল (সঃ) এর যুগে যুদ্ধে আটক করেই মহিলাদের দাসী বানানো হত। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ