শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

স্যালাইন খেতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

শরীর অতিরিক্ত ঘামলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি ও খনিজ লবণ বেরিয়ে যায়। ফলে পানিশুন্যতা দেখা দেয়। এসময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। প্রয়োজনে পানির সাথে সামান্য খাবার লবণ যোগ করা যেতে পারে। পানিশুন্যতার মাত্রা বেশি হলে স্যালাইন খেতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

শরীর অতিরিক্ত ঘামলে করণীয়ঃ লেবুঃ এর সিট্রিক অ্যাসিড ঘাম হওয়ার জন্য দায়ী ব্যাক্টেরিয়া ও দুর্গন্ধ দূর করে। কাজ করে প্রাকৃতিক ডিওডোরেন্ট হিসেবে। প্রতিদিন রাতে ১ চা-চামচ লেবুর রসের সঙ্গে ১ চা-চামচ বেইকিং সোডা মিশিয়ে শরীরের যেসব অংশে ঘাম বেশি হয় সেখানে তুলার সাহায্যে প্রয়োগ করতে হবে। ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। লেবু সরাসরি বগলে ঘষতে পারেন। ঘুমানোর আগে ব্যবহার করে সকালে ধুয়ে ফেলতে হবে। নারিকেল তেলঃ নারিকেল তেলের ‘লরিক অ্যাসিড’ ঘাম থেকে তৈরি ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস করে। রাতে গোসলের পর ঘাম হয় এমন স্থানগুলোতে অপরিশোধিত নারিকেল তেল মালিশ করতে হবে ৪৫ মিনিট ধরে। পরদিন সকালে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে প্রতিদিন রাতে মাখতে হবে। আলুঃ শরীর থেকে বাড়তি পানি শুষে নেওয়ার গুণ থাকায় আলুও ঘাম নিরোধক হিসেবে কার্যকর। ঘাম হয় এমন স্থানে এক টুকরা কাটা আলু কয়েক মিনিট ঘষতে হবে। স্থানটি শুকয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। আলুর রস তুলার সাহায্যেও লাগাতে পারেন। বাড়তি রস বায়ুরোধক পাত্রে করে ফ্রিজারে রেখে ব্যবহার করা যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ