শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Habib96

Call

ফিকহে হানাফি অনুযায়ী মাসিকের সর্বনিম্ন মেয়াদ তিন দিন৷ আর সর্বোচ্চ সময় দশ দিন৷ এর বেশী সময় যে রক্ত আসবে তাকে ইসতেহাজা বলে৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HMMOBAROKBD

Call

ফক্বীহগণের অনেকের মতে, মাসিকের সর্বনিম্ন সময় এক দিন এক রাত এবং সর্বোচ্চ সময় ১৫ দিন। তবে শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়্যাহ-রাহিমাহুল্লাহ- এর মতে, মাসিকের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ সময়ের কোন নির্দিষ্ট সীমারেখা নেই। বরং যতক্ষণ তার মধ্যে মাসিকের (রক্তের) বৈশিষ্ট্যগুলো বিদ্যমান থাকবে তখনই সেটা হায়েয (মাসিক) হিসেবে গণ্য হবে। তিনি বলেছেন : “হায়েয (মাসিক), আল্লাহ এর সাথে কুরআন ও সুন্নাহ এ অনেক রকম বিধি-বিধান (বিধি বিধান) সম্পৃক্ত করেছেন, আর এর কোনো সর্বনিম্ন বা সর্বোচ্চ নির্দিষ্ট করে দেন নি, দুই হায়েযের মাঝখানে পবিত্রতার সময়টিও নির্ধারণ করে দেন নি। কারণ, এতে করে মানুষের জন্য শরী‘আতের বিধান পালন করা কষ্টকর হয়ে পড়ে ... ” এরপর তিনি বলেছেন : “আর ‘আলেমগণের মাঝে অনেকে এর (মাসিকের )সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সময় নির্ধারণ করেছেন। এরপর সেই নির্ধারিত সময়ের ব্যাপারে ভিন্নমত পোষণ করেছেন। আবার তাঁদের মধ্যে অনেকে সর্বোচ্চ সময় নির্ধারণ করলেও সর্বনিম্ন সময় নির্ধারণ করেন নি। তবে এখানে তৃতীয় মতটি বেশি সঠিক, আর তা হল: এর (মাসিকের) সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ সময়ের কোনো নির্দিষ্ট সীমারেখা নেই।” [মাজমূ‘উল ফাত্‌ওয়া (১৯/২৩৭ )]

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
  • ইসলামী ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা বলে,
  • মাসিকের সর্বোচ্চ সময়=১০ দিন।
  • মাসিকের সর্বনিম্ন সময়=০৩ দিন।
  • মাসিকের মাঝারি বা স্বাভাবিক সময়=০৭দিন।
  • মাসিকের দিনগুলোতে সহবাস করা হারাম।
  • মাসিকের দিনগুলোতে নামাজ, রোজা ও কুরআন স্পর্শ করা হারাম।
  • সর্বোচ্চ ১০ দিনের বেশি মাসিক থাকলে, সেটা স্বাভাবিক নয়, সেক্ষেত্রে ডাক্তারী পরীক্ষা করে রোগ/সমস্যা নিশ্চিত হয়ে যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
  • ধন্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ