শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
HMMOBAROKBD

Call

মসজিদ আল্লাহর ঘর:হাদিসে বর্ণিত হয়েছে: عن أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ “‏ مَا اجْتَمَعَ قَوْمٌ فِي بَيْتٍ مِنْ بُيُوتِ اللَّهِ تَعَالَى يَتْلُونَ كِتَابَ اللَّهِ وَيَتَدَارَسُونَهُ بَيْنَهُمْ إِلاَّ نَزَلَتْ عَلَيْهِمُ السَّكِينَةُ وَغَشِيَتْهُمُ الرَّحْمَةُ وَحَفَّتْهُمُ الْمَلاَئِكَةُ وَذَكَرَهُمُ اللَّهُ فِيمَنْ عِنْدَهُ ‏”‏ ‏.‏ আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: ” যখন কিছু মানুষ আল্লাহর কোনো ঘরে (মসজিদে) সমবেত হয়ে আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াত করে এবং পরস্পরে তা নিয়ে আলোচনা করে, তখন তাদের উপর প্রশান্তি বর্ষিত হয়, তাদেরকে রহমত ঢেকে নেয়, ফেরেশতাগণ তাদেরকে ঘিরে রাখে এবং আল্লাহ তাঁর নিকটস্থ ফেরেশতাদের কাছে তাদের প্রশংসা করেন।”(সহীহ মুসলিম হা/1455) সুতরাং -আল্লাহর নবীর হাদিস দ্বারা এটাই প্রমাণিত যে,মসজিদ আল্লাহর ঘর! মসজিদ তৈরির গুরুত্ব বুঝাতে অন্য হাদিসে এসেছে!  -যে ব্যক্তির আল্লাহর উদ্দেশ্যে মসজিদ তৈরি করবে আল্লাহ তাআলা তার জন্য জান্নাতে ঘর তৈরি করবেন। যেমন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে: مَنْ بَنَى مَسْجِدًا لِلَّهِ بَنَى اللَّهُ لَهُ فِي الْجَنَّةِ مِثْلَهُ ‏” “যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তোষ লাভের উদ্দেশে মসজিদ তৈরি করবে, আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য জান্নাতে অনুরূপ ঘর নির্মাণ করবেন।” (সহিহ মুসলিম, মসজিদ নির্মাণের ফযিলত হা/৭৩৬১) অতএব -যে ব্যাক্তি মসজিদকে নিজের ঘর বললো,সে গোনাহগার হবে! কিন্তু আপনার আশেপাশে যদি ঐমসজিদ ছাড়া অন্য মসজিদ না থাকে তাহলে আপনি ঐমসজিদে নামাজ পড়তে পারবেন,এতে কোন সমস্যা নেই৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ