দুই ধরণের ভাইরাস?

যদি HIV ভাইরাস এ আক্রান্ত হয় তাহলে ৩ মাস পর রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যাবে। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে ৫/৬ মাস পর HIV ভাইরাস    ধরা পরে।

৩ মাস পর রক্ত পরীক্ষা করলে সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যাবে।তবে সবার ক্ষেত্রে একই সময় প্রযোজ্য নয়। কারো ক্ষেত্রে ৫/৬ মাস পর সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যায়।  তাই আপনি আগে নিশ্চিত হোন উক্ত...

কোন এইচ আই ভি ভাইরাস আক্রান্ত  নারীর সাথে যৌন মিলন করলে আপনার  শরীরের ও এইচ আই ভি ভাইরাস  আক্রান্ত হতে পারে। যদি আপনার শরীরের এইচ আই ভি ভাইরাস আক্রান্ত হয় তাহলে...

পুরুষের বাম হাতে  অার নারীদের ডান হাতে প্রেসার মাপতে হয়। অার  সেটাই সঠিক পদ্ধতি

সাধারণত হাত পা কামড়ানো / অবশ হয়ে যাওয়া এসব  কোনো মাংসপেশি বা স্নায়ু জটিলতার কারণে হতে পারে। এছাড়া ক্যালসিয়াম ও ভিটামিনের ঘাটতির ফলেও এটি হয়ে থাকে। আবার রক্তশূন্যতা দেখা দিলেও...

আমার মনে হচ্ছে ভাইরাস আছে। আপনি দুই ভাবে পারবেন। ১. নতুন করে windows  সেটাপ  দিয়ে ২. ভাল এন্টিভাইরাস   দিয়ে স্ক্যান করে। তবে ভাল হবে দুইটি একসাথে করলে।

আমরা অনেক এ্যাপ দেখে থাকি  ভাইরাস কাটার জন্য। প্লে স্টোরেও এমন অনেক এ্যাপ পাবেন। কিন্তু এইগুলা আদতে কোনো ভাইরাস কাটে না। এই এপ গুলা নিজেই একটা ভাইরাস।  

যেসকল সফটওয়ার কম্পিউটারের জন্য ক্ষতিকর বা ম্যালিশিয়াস সেগুলোই ম্যালওয়ার বা ম্যালিশিয়াস সফটওয়ার।  ম্যালওয়ার তিন প্রকার- ওয়ার্ম, ভাইরাস ও ট্রোজান হর্স।  যেসব ম্যালওয়ার শুধুমাত্র মাধ্যম এর সাহায্যে সংক্রমিত হয় সেটা হচ্ছে ভাইরাস। ভাইরাস...

কিছু দুষ্টু প্রকৃতির লোক সেগুলো বানিয়ে রেখে দেয় সেটা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। আর সেটা বিভিন্ন ডিভাইসের মাধ্যমে ছড়িয়ে যায়। তবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কোনো ভাইরাস কাজ করতে পারে না। তাই...

আপনি একটি এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যাবহার করে দেখতে পারেন।যেমনঃAvast,norton,kaspersky ইত্যাদি।