সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে  আমার ভোটার আইডি কার্ড এর পিছনে যে ঠিকানা লেখা সেটাকে কি আমার স্থায়ী ঠিকানা ধরবে নাকি কাউন্সিলর বা  ইউনিয়ন চেয়ারম্যান  এর থেকে প্রাপ্ত নাগরিকত্ব সনদ এর ঠিকানাকে ধরবে ?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ভাই নাগরিকত্ব সনদ দেওয়ার নিয়মই হচ্ছে জাতীয়পরিচিয়পত্র অনুযায়ী। অর্থাৎ প্রত্যেক চেয়ারম্যান নির্দিষ্ট নাগরিকগণের জাতীয় পরিচিয়পত্র অথবা জন্মসনদ দেখে সেখানকার তথ্য অনুযায়ী সনদ পূরণ করে সেটা গ্রাহকের হাতে দিবে। এটাই নিয়ম। অপূরণকৃত সনদ দেওয়ার কোন নিয়ম নাই যদিও অনেকে দেয় সেটা। আর আপনি যেই ইউনিয়নের নাগরিক সেখানকার ই ভোটার আইডি আপনার আর সেখানকারই সনদ বৈধ হবে আপনার। তাই অন্য জায়গার চেয়ারম্যানের সনদ নিয়ে এ্যাপ্লাই না করায় উচিত। কারন পরে তথ্য মিলবেনা। এটা ঠিকানা পরিবর্তিনের আবেদন করে সেটার কপি সহ নিয়ে অন্য জায়গার চেয়ারম্যানের সনদ দিতে পারেন। অর্থাৎ জাতীয় পরিচয়পত্রে আপনার ঠিকানা পরিবর্তনের আবেদন করেছেন সেটার কপি দেখেই চেয়ারম্যান সনদ দিয়েছেন। তখন সেটা এ্যাপ্রুভ হবে। তাছাড়া নরমালি আপনি যেটা বলছেন সরকারি চাকরির জন্য সেটা করা ঠিক হবেনা। লাস্টে গিয়ে সমস্যা হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ